পদার্থবিজ্ঞান
ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন, অণু, পরমাণু এগুলো হলো এমন কয়েকটি শব্দ যেগুলো আমরা পড়া... আরো পড়ুন ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন, অণু, পরমাণু এগুলো হলো এমন কয়েকটি শব্দ যেগুলো আমরা পড়াশুনার সময় একই সাথে শুনে থাকি। কিন্তু অদ্ভুত ব্যপার হলো, আস্তে আস্তে আম... আরো পড়ুন ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন, অণু, পরমাণু এগুলো হলো এমন কয়েকটি শব্দ যেগুলো আমরা পড়াশুনার সময় একই সাথে শুনে থাকি। কিন্তু অদ্ভুত ব্যপার হলো, আস্তে আস্তে আমরা যতোই উপরের ক্লাসে উঠতে থাকব, ইলেকট্রন বাদে বাকি টার্মগুলো ততোই ভ্যানিশ হতে থাকবে। একসময় এমন মনে হবে এই দুনিয়ার তাবৎ অণু পরমাণুর কোন ভ্যালুই নেই, ইলেক্ট্রনই সব। বিশেষ করে তড়িৎ বা ইলেকট্রিক্যাল বিষয়ে পড়তে গেলে এই জিনিসটা সবচেয়ে বেশি উপলব্ধি হয়। অথচ ইলেকট্রন হলো খুবই হালকা (পৃথিবীর সবচেয়ে হালকা পরমাণুটির ওজনের ১৮৩৭ ভাগের ১ ভাগ ওজন হলো একটি ইলেক্ট্রনের)। এটা এতই হালকা যে এটা আসলে আদৌ কোন পদার্থ নাকি এক ধরণের রশ্মি বা শক্তিকণা এ ব্যপারে এখনো মতভেদ চলছে। তবুও কেন এই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণাটিকে নিয়েই এত মাতামাতি, এত এত পড়াশোনা? আরো পড়ুন
যদি নৌকা থেকে কখনও লাফ দেয়ার সুযোগ হয়, তবে খেয়াল করে দেখবে যে, নৌকাটি খানিকটা পে... আরো পড়ুন যদি নৌকা থেকে কখনও লাফ দেয়ার সুযোগ হয়, তবে খেয়াল করে দেখবে যে, নৌকাটি খানিকটা পেছনের দিকে সরে যাচ্ছে। ঠিক কী কারণে এমন হচ্ছে, তা অনেকদিন মানুষকে ভাবিয়... আরো পড়ুন যদি নৌকা থেকে কখনও লাফ দেয়ার সুযোগ হয়, তবে খেয়াল করে দেখবে যে, নৌকাটি খানিকটা পেছনের দিকে সরে যাচ্ছে। ঠিক কী কারণে এমন হচ্ছে, তা অনেকদিন মানুষকে ভাবিয়েছে। অবশেষে সপ্তদশ শতকের শেষের দিকে স্যার আইজ্যাক নিউটন বল সম্পর্কিত যে ৩টি সুত্র প্রদান করেন, তার মাধ্যমে এর সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়। নিউটনের তৃতীয় সূত্র বলে, তুমি যদি কোন বস্তুর উপর বল প্রয়োগ কর, তবে ঐ বস্তুটিও সমমানের একটি বল তোমার উপর প্রয়োগ করবে। একারণে, তুমি যদি দেয়ালে হাত দিয়ে আঘাত কর, তবে দেয়ালও তোমাকে একই মানের বলে আঘাত করবে। ফলে তোমার হাত ব্যথা করবে। দেয়াল যদি পাল্টা এই বলটা তোমার উপর প্রয়োগ না করত, তবে কিন্তু তোমার হাতে ব্যথা লাগত না একদম! তুমি যখন নৌকা থেকে লাফ দাও, তখন তুমি পিছনের দিকে পা দিয়ে নৌকার উপর একটি বল প্রয়োগ কর। ফলে নৌকাটি পিছনের দিকে যেতে থাকে। আরো পড়ুন
আলোক পিদিম বন্ধুরা, তোমরা বোধহয় জানো- বিশ্বজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো... আরো পড়ুন আলোক পিদিম বন্ধুরা, তোমরা বোধহয় জানো- বিশ্বজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো পানি। কিন্তু উৎসাহী মন যদি প্রশ্ন করে, তারপর? উত্তরটা বোধহয় হবে; আলো।... আরো পড়ুন আলোক পিদিম বন্ধুরা, তোমরা বোধহয় জানো- বিশ্বজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো পানি। কিন্তু উৎসাহী মন যদি প্রশ্ন করে, তারপর? উত্তরটা বোধহয় হবে; আলো। আলোর কারণেই আমরা অনুধাবন করতে পারি আমাদের চরাচর এবং টিকে থাকার গতিপ্রকৃতি। আর আলোর পরিপূরক কোন কিছুই হতে পারে না। আশ্চর্য ব্যাপার কি জানো, আমরা আমাদের চোখ দিয়ে যতখানি না আলোকে সনাক্ত করতে পারি— আলোর কার্যক্রম এবং কার্যকারিতা তার চেয়েও বহুগুণ বিস্তৃত৷ আলোর ৯০ শতাংশই আমাদের দৃষ্টিগোচর না হলেও- সেই আলোর উপর নির্ভর করে আমাদের জীবনযাত্রা স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে। প্রকৃতি রক্ষা পাচ্ছে ভারসাম্যহীন হওয়া থেকে। এবার একটু আড়মোড়া ভেঙ্গে মনোযোগ প্রয়োগ করো কিন্তু। অদৃশ্য আলো ইনফ্রারেডের সাথে পরিচয় পর্ব সারতে হবে যে। কোন আলো দৃষ্টিগোচর হওয়ার যোগ্যতা নির্ভর করে তার কম্পাঙ্কের উপর আরো পড়ুন
১৭১২ সালে থমাস নিউকমেন (১৬৬৪-১৭২৯) খনি থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য নিউকমেন স্টিম ই... আরো পড়ুন ১৭১২ সালে থমাস নিউকমেন (১৬৬৪-১৭২৯) খনি থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য নিউকমেন স্টিম ইঞ্জিন নামক বাষ্পচালিত পানির পাম্প তৈরি করেন। এরপরে ১৭৬৯ সালে জেমস ওয়... আরো পড়ুন ১৭১২ সালে থমাস নিউকমেন (১৬৬৪-১৭২৯) খনি থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য নিউকমেন স্টিম ইঞ্জিন নামক বাষ্পচালিত পানির পাম্প তৈরি করেন। এরপরে ১৭৬৯ সালে জেমস ওয়াট (১৭৩৬-১৮১৯) বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন। এরপরে ১৮৮২ সালে এডিসন ইলেকট্রিক লাইট স্টেশন হলে প্রথম বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়। যেখানে ১২৫ অশ্বশক্তির বাষ্পীয় ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়। এটাই প্রথম বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত শিল্পবিপ্লব ছিল শক্তির বিপ্লব। বাষ্পীয় ইঞ্জিনের উদ্ভাবনেই মাধ্যমেই এই বিপ্লব শুরু হয়েছিল। এর মাধ্যমে মানুষ ও পশুর শ্রমকে যন্ত্র দিয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয়। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বলতে তাপ দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সকল কেন্দ্রকে (যেমন গ্যাস, ডিজেল,নিউক্লিয়র এবং বাষ্প) বুঝায়। আজ আমরা বাষ্প দিয়ে চালিত তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্পর্কে জানবো। আরো পড়ুন
ভেজাল। শব্দটা শুনে বিরক্ত হলে নাকি? অবশ্য বিরক্ত হবারই কথা। আমাদের চারপাশে যে পর... আরো পড়ুন ভেজাল। শব্দটা শুনে বিরক্ত হলে নাকি? অবশ্য বিরক্ত হবারই কথা। আমাদের চারপাশে যে পরিমাণ ভেজাল তাতে বিরক্ত হবারই কথা। সত্যিকথা বলতে সব ভেজাল যে খারাপ তা ক... আরো পড়ুন ভেজাল। শব্দটা শুনে বিরক্ত হলে নাকি? অবশ্য বিরক্ত হবারই কথা। আমাদের চারপাশে যে পরিমাণ ভেজাল তাতে বিরক্ত হবারই কথা। সত্যিকথা বলতে সব ভেজাল যে খারাপ তা কিন্তু নয়, কিছু ভেজাল প্রয়োজন এবং ভাল কাজে ব্যবহার হয়। মূল কথা, এটা কে কোথায় কীভাবে ব্যবহার করছে তাই লক্ষণীয়। যেমন ফরমালিন, এটা মানুষের প্রয়োজনে বিভিন্ন বস্তু সংরক্ষণের অথবা ঔষধ তৈরির জন্য ব্যবহার করা হত। আবার ইউরেনিয়ামের কথাই ধরো, এটা মানুষের শক্তির উৎসের যোগান দেওয়ার জন্যই সৃষ্টিকর্তা আমাদের উপহার দিয়েছিলেন, কিন্তু এটা আমরা নিজেদের ধ্বংসের কাজে ব্যবহার করছি। কি অনেক উপদেশ দিয়ে ফেললাম? উপদেশ শুনতে শুনতে যে তোমরা বিরক্ত তা জানি, আর বয়সটা যদি হয় ফটিকের তাহলে তো সেরেছে! যাক এবার মূল কথায় আসি, সেমিকন্ডাক্টর সম্পর্কে তোমরা তো জানো। সেমিকন্ডাক্টরকে নানা ভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। আরো পড়ুন
সেই ছোট কাল থেকে পড়ে আসছি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই পরিবেশ। আচ্ছা চারপাশে য... আরো পড়ুন সেই ছোট কাল থেকে পড়ে আসছি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই পরিবেশ। আচ্ছা চারপাশে যা কিছু আছে সেসব উপাদান গুলোকে ২০-৩০ গুণ ছোট কল্পনা করা সম্ভব? না, তাহল... আরো পড়ুন সেই ছোট কাল থেকে পড়ে আসছি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই পরিবেশ। আচ্ছা চারপাশে যা কিছু আছে সেসব উপাদান গুলোকে ২০-৩০ গুণ ছোট কল্পনা করা সম্ভব? না, তাহলে তো হাতের ৬ ইঞ্চি মোবাইলও দেখা সম্ভব না। আর যদি ১০০ মিলিয়ন গুণ ছোট করে তোমার সামনে দেওয়া হয় তাহলে কী অবস্থা হবে, দেখতে পাবে তো? হ্যাঁ, পাবে। যদি তোমাকে ন্যানো স্কেলের আকারে আানা হয়। অনলাইন ডিকশনারি Merriam Webster অনুসারে ন্যানোটেকনোলজি হচ্ছে- The science of manipulating materials on an atomic or molecular scale and especially to build microscope device (as robot)। অর্থাৎ ন্যানোটেকনোলজি হল পারমাণবিক অথবা আণবিক স্কেলে অতি ক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার জন্য ধাতব বস্তুকে সুনিপুণ ভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান। রির্চাড ক্যামান ১৯৫৯ সালে ন্যানোটেকনোলজি সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন। আরো পড়ুন
হিগস বোসন কী, এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কীভাবে আমরা এত নিশ্চিত হলাম, কেনই বা আমরা একে... আরো পড়ুন হিগস বোসন কী, এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কীভাবে আমরা এত নিশ্চিত হলাম, কেনই বা আমরা একে খুঁজে পেতে এত মরিয়া হয়ে উঠেছিলাম– এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে কণা-পদ... আরো পড়ুন হিগস বোসন কী, এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কীভাবে আমরা এত নিশ্চিত হলাম, কেনই বা আমরা একে খুঁজে পেতে এত মরিয়া হয়ে উঠেছিলাম– এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে কণা-পদার্থবিদ্যার স্ট্যান্ডার্ড মডেলের অন্যান্য কণা সম্পর্কে আমাদের সবার আগে জানা দরকার। আমাদের জানা-শোনা মৌলিক কণার সংখ্যা খুব বেশি নয় – নেহায়েৎ হাতে গোনা। কিন্তু এর বাইরে আরও অনেক কণা থাকতে পারে, যেগুলো এখনও আমাদের অজানা। প্রতিটি মৌলিক কণার নির্দিষ্ট ভর ও স্পিন (ঘূর্ণন) থাকার পাশাপাশি এটি অন্য কণার উপর প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করে। কোন কণার এরকম বৈশিষ্ট্যসূচক ধর্মগুলো জেনে ফেললে– এটা কোন ধরনের কণা– তা আমরা সহজেই বলতে পারি। প্রশ্ন আসতে পারে– কেন একই ধরনের প্রতিটি কণার (যেমন- ইলেকট্রনের যেকোন কণা) প্রত্যেকটির ভর, স্পিন বা মিথস্ক্রিয়ার প্রকৃতি একই রকম হবে? এর কারণ হল, এরা প্রত্যেকে একই ফিল্ডের উদ্দীপন বা কম্পন থেকে সৃষ্টি হয়। আরো পড়ুন
উদ্ভিদ ও প্রাণি উভয়ের অপরিহার্য উপাদান হল কার্বন। প্রোটিনের প্রায় অর্ধেক ভাগ আর... আরো পড়ুন উদ্ভিদ ও প্রাণি উভয়ের অপরিহার্য উপাদান হল কার্বন। প্রোটিনের প্রায় অর্ধেক ভাগ আর সেলুলোজের শতকরা প্রায় চুয়াল্লিশ ভাগই কার্বন দিয়ে গঠিত। এই কার্বন জীবে... আরো পড়ুন উদ্ভিদ ও প্রাণি উভয়ের অপরিহার্য উপাদান হল কার্বন। প্রোটিনের প্রায় অর্ধেক ভাগ আর সেলুলোজের শতকরা প্রায় চুয়াল্লিশ ভাগই কার্বন দিয়ে গঠিত। এই কার্বন জীবে জটিল অংশ হিসেবে থাকে। এই কার্বনের বেশির ভাগ অংশই স্থায়ী । তবে অল্প কিছু অংশ অস্থায়ী তথা তেজস্ক্রিয়। কোনো জৈব বস্তুতে এই তেজস্ক্রিয় কার্বনের পরিমাণ হিসাব করে তার বয়স নির্ণয় করা হয়। এই পদ্ধতিকে বলা হয় তেজস্ক্রিয় কার্বন ডেটিং সংক্ষেপে শুধু কার্বন ডেটিং। তাহলে জানা দরকার কিভাবে এই পদ্ধতি কাজ করে। কার্বনের জমজ ভাই সম্পর্কে অনেকেই জানে না। সূর্য থেকে আসা উচ্চ শক্তির মহাজাগতিক রশ্মি অনবরত আমাদের গ্রহে আছড়ে পড়ছে। নিউট্রন সমৃদ্ধ এমন রশ্মি বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করে তৈরি করে কার্বন-১৪ বা সি-১৪, যা কার্বন-১২ এর একটি আইসোটোপ। আরো পড়ুন
মহান আল্লাহ আমাদের চারপাশে এমন সব প্রয়োজনীয় ও আশ্চর্য জিনিস তৈরি করে রেখেছেন, যা... আরো পড়ুন মহান আল্লাহ আমাদের চারপাশে এমন সব প্রয়োজনীয় ও আশ্চর্য জিনিস তৈরি করে রেখেছেন, যার সদ্ব্যবহার জানতে পারলে আমাদের জীবনযাত্রা আরো সুন্দর ও সহজ করা সম্ভব।... আরো পড়ুন মহান আল্লাহ আমাদের চারপাশে এমন সব প্রয়োজনীয় ও আশ্চর্য জিনিস তৈরি করে রেখেছেন, যার সদ্ব্যবহার জানতে পারলে আমাদের জীবনযাত্রা আরো সুন্দর ও সহজ করা সম্ভব। বিজ্ঞানের কাজ সৃষ্টিকর্তার এই সৃষ্টির রহস্য উন্মোচন করা। তেমনি একটি ঘটনা ১৭৮৯ সালে ঘটেছিল। পৃথিবীতে শক্তির স্বল্পতায় যখন মানুষ চিন্তিত, ঠিক তখনই বিজ্ঞানী মার্টিন হেনরিখ ক্ল্যাপরথ (1743-1817) ইউরেনিয়াম আবিষ্কার করেন। তিনি ইউরেনাস গ্রহের নামানুসারে এর নামকরণ করেন। কিন্তু প্রথম ইউরেনিয়াম সংগ্রহ করা হয় ১৮৪১ সালে। এই বছর বিজ্ঞানী ইউজিন পেলিকট (Eugene-Melchior Peligot 1811-1890) ইউরেনিয়াম টেট্রাক্লোরাইড (UCl4) থেকে প্রথম ইউরেনিয়াম (U) সংগ্রহ করেন। ১৮৬৯ সালে যখন দিমিত্রি মেন্ডেলিভ (Dmitri Ivanovich Mendeleev 1834-1907) পর্যায় সারণী আবিষ্কার করেন তখন ইউরেনিয়াম(U) সবচেয়ে ভারী মৌল হিসেবে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। আরো পড়ুন
বন্ধুরা, পদার্থবিজ্ঞানের এক চমকপ্রদ বিষয় চুম্বকত্বের সাথে পরিচিত তোমরা কমবেশি সব... আরো পড়ুন বন্ধুরা, পদার্থবিজ্ঞানের এক চমকপ্রদ বিষয় চুম্বকত্বের সাথে পরিচিত তোমরা কমবেশি সবাই। অন্ততপক্ষে চুম্বকের সাথে পরিচিত নয় এমন লোক পাওয়া অমাবস্যার চাঁদের... আরো পড়ুন বন্ধুরা, পদার্থবিজ্ঞানের এক চমকপ্রদ বিষয় চুম্বকত্বের সাথে পরিচিত তোমরা কমবেশি সবাই। অন্ততপক্ষে চুম্বকের সাথে পরিচিত নয় এমন লোক পাওয়া অমাবস্যার চাঁদের মতই ব্যাপার হবে। চুম্বকত্ব পদার্থবিজ্ঞানের এমন এক শাখা যার রহস্যভেদ করতে গিয়েই পদার্থবিজ্ঞান চিরায়ত এবং আধুনিক- এই দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছে।কিন্তু রহস্য কি শেষ হয়েছে এই রহস্যময় জগতের? চলো বন্ধুরা, ঘুরে আসি চুম্বকত্বের (Magnetism) সুন্দর এ দুনিয়া থেকে। আজ থেকে ৪০০০ হাজার বছর আগে গ্রীসের ম্যাগনেশিয়া নামক স্থানে এক আশ্চর্য পাথরের সন্ধান পেয়ে যায় ম্যাগনেস নামে এক অতি সাধারণ মেষপালক বালক। পাথরখানা এমনভাবে তার লাঠির মাথার লোহার অংশকে ধরে রাখছে যেন কি এক মধুর বন্ধুত্ব পাথরখানার সাথে। অবাক হয়ে বালক ম্যাগনেস লক্ষ করল পাথরটির আচরণ। আরো পড়ুন
প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্... আরো পড়ুন প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপের আবিষ্কার করা একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ যে রীতিমতো বিশ্ব ক্ষমতার ম... আরো পড়ুন প্রিয় স্বপ্নচারী বন্ধুরা, বলো দেখি ১৭৮৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপের আবিষ্কার করা একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ যে রীতিমতো বিশ্ব ক্ষমতার মাপকাঠি হয়ে উঠবে— তা তখন কে জানতো! অথচ এই পদার্থই জ্ঞান নির্ভর বিশ্বকে এক অর্থে নিজের হাতে তুলে নিলো। উলটপালট করে দিলো মহাকাল ধরে চলমান বিশ্বের গতিপথ। বিশ্ব দেয়ালবদ্ধ হয়ে গেলো পর্যায় সারণীর ৭ম পর্যায়ক্রমের ৩য় সারির B উপসারিতে জ্বলজ্বলে নীলাভ সফেদ পদার্থের। হ্যাঁ, বলছি ইউরেনিয়ামের কথা। সিসার চেয়েও ৭০ শতাংশ বেশি ঘনত্বের এই মৌল— বর্তমান বিশ্বকে জিম্মি করে রেখেছে তার মহাবিধ্বংসী ক্ষমতার দাপটে। কথাটা বোধহয় একটু ভুল হয়ে গেলো— স্রষ্টা সকল পদার্থই সৃষ্টি করেছেন মানবজাতির কল্যাণ সাধনের জন্য। আরো পড়ুন
বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী/গবেষক, গবেষণা কতগুলো অতুলনীয় বিশেষ শব্দ যেগুলোর জন্যে আমরা আধু... আরো পড়ুন বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী/গবেষক, গবেষণা কতগুলো অতুলনীয় বিশেষ শব্দ যেগুলোর জন্যে আমরা আধুনিক বিশ্বে এতোটা সুবিধা নিয়ে বেঁচে আছি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার দ্রুততা এ... আরো পড়ুন বিজ্ঞান, বিজ্ঞানী/গবেষক, গবেষণা কতগুলো অতুলনীয় বিশেষ শব্দ যেগুলোর জন্যে আমরা আধুনিক বিশ্বে এতোটা সুবিধা নিয়ে বেঁচে আছি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার দ্রুততা এতই বেশি যে, যেন মুহুর্তের মধ্যে আমরা যুগের পরিবর্তন করছি।ইলেক্ট্রিক্যাল, এনালগ ইলেক্ট্রনিক প্রযুক্তিগুলোই যেখানে আমাদের জন্য দুর্বোধ্য সেখানে এর চেয়ে দ্রুত ও অধিক দক্ষতা সম্পন্ন প্রযুক্তিগুলো যে আমাদের আরও কৌতুহলী করে তুলবে না সেটা বলার হয়তো আর প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞানের নতুন ছাত্ররা ভবিষ্যৎ বিজ্ঞানী কিংবা গবেষক। কিন্তু অধিকাংশ সময় তাদের দ্বিধায় পড়তে হয় যে তারা কোন বিশেষ প্রযুক্তি নিয়ে এগোবে। কোন বিশেষ প্রযুক্তিটি তাদের কাছে বিশেষ পছন্দের এবং মজাদার। বিশেষ সে সকল প্রযুক্তি গুলোর সাত পর্বের ধারাবাহিকের মধ্য থেকে আজ থাকছে ফোটোনিক্স। যাকে ভবিষ্যৎ বিজ্ঞানের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র বলা হয়। আরো পড়ুন
আজ তোমাদের কাছে এই মহাবিশ্ব তৈরির শুরুর ইতিহাস নিয়ে হাজির হলাম। তোমাদের প্রশ্ন জ... আরো পড়ুন আজ তোমাদের কাছে এই মহাবিশ্ব তৈরির শুরুর ইতিহাস নিয়ে হাজির হলাম। তোমাদের প্রশ্ন জাগতে পারে, এই কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনটা কী? এর সাথে মহাবিশ্ব তৈরির ইতিহা... আরো পড়ুন আজ তোমাদের কাছে এই মহাবিশ্ব তৈরির শুরুর ইতিহাস নিয়ে হাজির হলাম। তোমাদের প্রশ্ন জাগতে পারে, এই কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনটা কী? এর সাথে মহাবিশ্ব তৈরির ইতিহাসের সাথে কী সম্পর্ক? তবে, চলো গল্পের আসরে বসে যাই। তোমরা নিশ্চয়ই বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংকে চিনো। যিনি কিছুদিন আগে মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি মহাবিশ্ব সৃষ্টির ইতিকথা সম্বলিত একটি বহুল প্রচলিত থিওরি প্রতিষ্ঠা করতে ভূমিকা রেখেছিলেন। সেটা হলো বিগ ব্যাং থিওরি। একে মহাবিস্ফোরণ তত্ত্বও বলা হয়। বিগ ব্যাং কী? বিগ ব্যাং হলো এক মহা বিস্ফোরণ। আরো পড়ুন
আশা করি ভালো আছো। আজ তোমাদেরকে বলবো, অবলোহিত আলো দেখার উপায় নিয়ে। তোমরা সবাই জান... আরো পড়ুন আশা করি ভালো আছো। আজ তোমাদেরকে বলবো, অবলোহিত আলো দেখার উপায় নিয়ে। তোমরা সবাই জানো অবলোহিত আলো আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। তার কারণও নিশ্চয় জানো! তা হ... আরো পড়ুন আশা করি ভালো আছো। আজ তোমাদেরকে বলবো, অবলোহিত আলো দেখার উপায় নিয়ে। তোমরা সবাই জানো অবলোহিত আলো আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। তার কারণও নিশ্চয় জানো! তা হলো আমাদের চোখ শুধু দৃশ্যমান আলোর প্রতি সংবেদনশীল। দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০-৭০০ ন্যানোমিটার এবং অবলোহিত আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৭০০-১০০০ ন্যানোমিটার। একারণেই আমরা অবলোহিত আলো বা ইনফ্রারেড রে খালি চোখে দেখতে পাই না। দৃশ্যমান আলোক রশ্মি হচ্ছে রঙধনুর সাতটি রঙের সমষ্টি। বন্ধুরা, তোমরা এ ও জানো যে অবলোহিত রশ্মি বর্তমানে মোবাইল ফোন, টিভি এবং যাবতীয় রিমোট কন্ট্রোল যন্ত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে। এবং বর্তমানে অবলোহিতের ব্যবহার আধুনিক চিকিৎসা ক্ষেত্রেও হচ্ছে। তো-বন্ধুরা আজ জেনে নিই অবলোহিত আলো দেখার উপায়। আরো পড়ুন
বন্ধুরা, কেমন আছো সবাই? আশা করি, ভালোই আছো আর চুম্বক নিয়ে চিন্তা ভাবনাও বেড়ে গেছ... আরো পড়ুন বন্ধুরা, কেমন আছো সবাই? আশা করি, ভালোই আছো আর চুম্বক নিয়ে চিন্তা ভাবনাও বেড়ে গেছে। তো বন্ধুরা, কি মনে হয় চুম্বকত্বের সাথে সত্যিই তড়িতের বা গতিশীল চার্... আরো পড়ুন বন্ধুরা, কেমন আছো সবাই? আশা করি, ভালোই আছো আর চুম্বক নিয়ে চিন্তা ভাবনাও বেড়ে গেছে। তো বন্ধুরা, কি মনে হয় চুম্বকত্বের সাথে সত্যিই তড়িতের বা গতিশীল চার্জের কোন সম্পর্ক আছে? পেলে কিছু ভেবে? চলো দেখি আসলেই কোন বন্ধুত্ব আছে কি না এদের? আমরা আগের পর্বে দেখেছিলাম পরিবাহীর ভিতর দিয়ে তড়িত প্রবাহিত হলে তার চারপাশে চুম্বকক্ষেত্র উৎপন্ন হয়। তড়িৎপ্রবাহ আসলে তারের ভিতর দিয়ে চার্জের প্রবাহ ছাড়া আর কিছুই না যা আমরা কম বেশি সবাই জানি। অর্থাৎ, তারের চারপাশের চুম্বকক্ষেত্রের জন্য এই চার্জের প্রবাহ দায়ী কারণ চার্জ প্রবাহ বা তড়িতপ্রবাহ থেমে গেলে আর কোন চুম্বকক্ষেত্রের অস্তিত্ব থাকে না। তো চার্জের প্রবাহ আসলে কিভাবে এই কাজটা করে? আরো পড়ুন