রহস্য
একবার শহর থেকে এক লোক গ্রামে ঘুরতে গেলেন। কিন্তু পথ হারিয়ে ফেলায় রাতে আর আসা হলো... আরো পড়ুন একবার শহর থেকে এক লোক গ্রামে ঘুরতে গেলেন। কিন্তু পথ হারিয়ে ফেলায় রাতে আর আসা হলো না। ওদিকে কোন আত্মীয়ও নেই যার বাসায় রাতটা কাটানো যায়। কারো বাড়িতে আশ্... আরো পড়ুন একবার শহর থেকে এক লোক গ্রামে ঘুরতে গেলেন। কিন্তু পথ হারিয়ে ফেলায় রাতে আর আসা হলো না। ওদিকে কোন আত্মীয়ও নেই যার বাসায় রাতটা কাটানো যায়। কারো বাড়িতে আশ্রয়ও পেলেন না। শেষে এক লোক তাকে এক পোড়া বাড়ির সন্ধান দিলো। ভূতে তার বিশ্বাস নেই। ভদ্রলোক সেখানেই রাতটা কাটিয়ে দিলেন। ভোরের দিকে ভূত এসে হাজির! যেন তেন ভূত নয়, ধবধবে সাদা কাপড় পরিহিত কঙ্কালসার এক ভূত। হাতে চিক চিক করছে ধারালো ছুরির ফলা। কাছে এসে সে ঘোষণা করল, আমার আস্তানায় এসেছো, মরতে হবে তোমাকে। লোকটা কাকুতি জানাল, "দেখ, আমি তোমার কোন পাকা ধানে মই দেইনি। আমার আর কোন উপায় ছিল না।" ভূতঃ হ্যাঁ, সুযোগ একটা তোমাকে দিতে পারি। দেখি তোমার গণিতে মাথা কেমন। আচ্ছা, বল দুইয়ে দুইয়ে কত? সময় দশ মিনিট। বলতে পারলে বেঁচে যাবে। লোকটা মনে মনে ভীষণ খুশি। যাহ! বাঁচলাম। ভূতটার মাথায় তো গোবর ছাড়া কিছু নেই। আরো পড়ুন
কোন কোন প্যারাডক্স সবার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। আর সব প্যারাডক্সই কারো না কারো মাথা ঘুর... আরো পড়ুন কোন কোন প্যারাডক্স সবার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। আর সব প্যারাডক্সই কারো না কারো মাথা ঘুরিয়ে দেয়। তোমাদের কারো যদি মাথা নাও ঘুরে, তবে আমার নিজের মাথা ঘোরার মাধ... আরো পড়ুন কোন কোন প্যারাডক্স সবার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। আর সব প্যারাডক্সই কারো না কারো মাথা ঘুরিয়ে দেয়। তোমাদের কারো যদি মাথা নাও ঘুরে, তবে আমার নিজের মাথা ঘোরার মাধ্যমে আমার বাণীটি (গণিতের ভাষায় বললে 'প্রতিজ্ঞাটি') সত্য হচ্ছে। তবে এই প্রতিজ্ঞাটি থুক্কু বাণীটি কোন এক মনীষীর- যাকে আমি গাণিতিক প্রতিজ্ঞার রূপ দিয়েছি। আজকে প্যারাডক্সের মই বেয়ে আমরা উপরে উঠবো। তবে আগে একটি প্রাসঙ্গিক কৌতুক। তোমরা কি সেই কৌতুকটা শুনেছো? দুই বন্ধু গল্প করছে- ১ম বন্ধু : আমার দাদার বিশাল এক গোয়ালঘর ছিল। সে গোয়ালঘরের এক প্রান্ত থেকে কোন বাছুর হাঁটা শুরু করলে, অন্য প্রান্ত দিয়ে বের হতে হতে বয়স্ক গরু হয়ে যেত। ২য় বন্ধু: আরে রাখ তোর দাদার গোয়ালঘর। আমার দাদার ছিল ইয়াবড় আর লম্বা এক মই। সে মই দিয়ে আমার দাদা নীল আর্মস্ট্রংদের আগেই চাঁদ ভ্রমণ করে এসেছেন। ১ম বন্ধু : বললেই হলো। অতবড় মই রাখত কোথায়? ২য় বন্ধু : কেন? তোর দাদার গোয়ালঘরে! তুমিও চা... আরো পড়ুন
ফ্লাইং সসার ( Flying Saucer) চাকতি আকৃতির রহস্যময় ধাতব মহাকাশযান। অনেকে যাকে ভিন... আরো পড়ুন ফ্লাইং সসার ( Flying Saucer) চাকতি আকৃতির রহস্যময় ধাতব মহাকাশযান। অনেকে যাকে ভিনগ্রহী মহাকাশযান নামে চিনেন। খ্রিষ্টীয় বর্ষ (A.D) শুরুর আগে থেকে আমাদের... আরো পড়ুন ফ্লাইং সসার ( Flying Saucer) চাকতি আকৃতির রহস্যময় ধাতব মহাকাশযান। অনেকে যাকে ভিনগ্রহী মহাকাশযান নামে চিনেন। খ্রিষ্টীয় বর্ষ (A.D) শুরুর আগে থেকে আমাদের মনে নানা জল্পনা-কল্পনা এই ফ্লাইং সসার নিয়ে যা মানুষ কে প্রতিনিয়ত হতবুদ্ধি করেছে, বাড়িয়েছে উত্তেজনা। আর আমরাও খুজে চলেছি এই ফ্লাইং সসারের উৎস । ফ্লাইং সসারই হোক বা গুপ্তচর বিমান কিংবা অশনাক্ত বিমানই হোক সবই UFO এর অন্তর্গত। UFO মানে হল Unidentified Flying Object অর্থাৎ, অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তু। খ্রিষ্টপূর্ব ১৫-তে মিশরের আকাশে অদ্ভুত আগুনের গোলা দেখেছিল মিশরীয়রা। সেনাবাহিনী সেই আগুনের গোলার উৎস খোঁজার অনেক চেষ্টা করল, কিন্তু তৎক্ষণাৎ সেগুলো উধাও। ষোড়শ শতকে কি কোন মহাকাশ যান ছিল? প্রশ্ন থেকে যায়।এরপর থেকে নীল গ্রহের আকাশে এ ধরনের ঘটনার ঘনঘটা চলতে থাকে। ১৬৮৬ সালের জার্মানির লিপজিক আধিবাসিরা , ১৭৫৬ সালে সুইডেনের লোকেরা আকাশে উড়তে থাকা রহস্যময় ধাতব... আরো পড়ুন