।সাব্বির আহমেদ।

বন্ধুরা, নতুন বছরের শুভেচ্ছা। আশা করছি তোমরা সবাই খুব ভালো আছো।

বর্তমানে ফেসবুক কিংবা ইউটিউবের কল্যাণে তোমরা সবাই হয়তো কখনো না কখনো বিটকয়েন শব্দটি শুনেছ। কিন্তু বিটকয়েন সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা অনেকেই ভালোভাবে জানি না। বিটকয়েন কী? কীভাবে কাজ করে? কী কী কাজে ব্যবহার করা হয়? চলো আজ জেনে নেয়া যাক এসব প্রশ্নের উত্তর।

ব্যাপন সব সংখ্যা ৯৯৯!

বিটকয়েন হলো একধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি। আর ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এমন একধরনের ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবস্থা যার কোনো ফিজিক্যাল বা বাস্তব রূপ নেই। বিটকয়েন বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি। এটি ব্যবহার করে লেনদেন শুধু অনলাইনেই সম্ভব।

যার পুরো কার্যক্রম ক্রিপ্টগ্রাফি নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সালে বিশ্বব্যাপী র‍্যানসমওয়্যার অ্যাটাকের পর থেকে এটি একটি উঠতি মার্কেটে পরিণত হয়েছে। কারণ হ্যাকাররা বিটকয়েনের মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করেছিলো। 

সাধারণত, আমরা টাকা-পয়সা লেনদেনের ক্ষেত্রে একটি তৃতীয় পক্ষীয় সংস্থার আশ্রয় নেই। যেমন মনে করো, তুমি তোমার কোন বন্ধুকে কিছু টাকা পাঠাবে। এক্ষেত্রে তুমি তোমার ফোনের বিকাশ/রকেট অ্যাকাউন্ট থেকে তোমার বন্ধুকে টাকাটি পাঠিয়ে দিলে। এখানে তুমি প্রেরক, তোমার বন্ধু প্রাপক এবং বিকাশ/রকেট তৃতীয় পক্ষ, যে কিনা সমস্ত লেনদেন প্রক্রিয়াটি নিয়ন্ত্রণ করলো এবং এর জন্য কিছু চার্জ আদায় করলো।

কিন্তু বিটকয়েন এমন একটি মুদ্রা ব্যবস্থা যাতে অর্থ আদান-প্রদানের জন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন হয় না। প্রেরকের কাছ থেকে সরাসরি বিটকয়েন প্রাপকের কাছে পৌঁছে যায়। এই ব্যবস্থাকে বলা হয় ‘পিয়ার টু পিয়ার’ (peer-to-peer)।

এক্ষেত্রে সমস্ত লেনদেন প্রক্রিয়াটি হয় ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করে যা অত্যন্ত সুরক্ষিত একটি প্রক্রিয়া। যেহেতু কোনো তৃতীয় পক্ষীয় সংস্থা এই লেনদেন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে না, সেহেতু বিটকয়েনের লেনদেনের গতিবিধি নির্ণয় করা সম্ভব হয় না। অর্থাৎ কে কাকে বিটকয়েন পাঠাচ্ছে তার পরিচয় কেউ জানতে পারে না। পরিচয় সম্পূর্ণ গোপন রেখেই বিটকয়েন লেনদেন করা যায়।

কোন রাষ্ট্র বিটকয়েনের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ নয়, ফলশ্রুতিতে বিটকয়েনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোন সর্বস্বীকৃত সংস্থাও নেই। তার মানে হচ্ছে কখন, কতগুলো বিটকয়েন বানানো হবে, বাজারে বিদ্যমান বিটকয়েন কোথায় রয়েছে অথবা বিটকয়েন জালিয়াতি দেখার জন্য কেউ নেই।

যেভাবে এলো এই বিটকয়েন

২০০৮ সালের ১৮ আগস্ট। এই দিনে ইন্টারনেট জগতে ‘bitcoin.com’ নামের একটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন রেজিস্টার করা হয়। এ বছরেরই নভেম্বর মাসে ‘সাতোশি নাকামোতো’ ছদ্মনামে এক ব্যক্তি বা একটি দল ‘Bitcoin: A Peer-to-Peer Electronic Cash System’ নামে একটি গবেষণাপত্র অনলাইনে প্রকাশ করেন। এই গবেষণাপত্রটিতেই সর্বপ্রথম বিটকয়েন সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়।

চিত্র-১: বিটকয়েনের প্রকৃত উদ্ভাবক কে তা এখনও জানা যায়নি

২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে সাতোশি নাকামোতো বিটকয়েন তৈরি করার সফটওয়্যারের কোড অনলাইনে রিলিজ করেন। তৈরি হয় বিটকয়েন ‘মাইনিং’ এর সফটওয়্যার। বিটকয়েন মাইনিং হলো এমন এক প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে বিটকয়েন তৈরি করা হয়। ২০০৯ সালের এই জানুয়ারি মাসেই সাতোশি বিশ্বের প্রথম বিটকয়েন তৈরি করেন।

কে এই সাতোশি নাকামোতো তা কেউ জানে না। বহু বার বহুজনকে সাতোশি নাকামোতো সন্দেহে গ্রেফতার করা হলেও প্রকৃত সাতোশি নাকামোতো কে, বা এই নামের পেছনে কে বা কারা আছে তা আজও জানা যায়নি।

যেভাবে কাজ করে বিটকয়েন

সাধারণ মুদ্রা বা টাকার মতো বিটকয়েন তুমি হাতে নিয়ে লেনদেন করতে পারবেন না। কোনো ব্যাংক কিংবা প্রতিষ্ঠান এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার কারণে বিটকয়েন প্রেরক থেকে সরাসরি প্রাপকের ‘ওয়ালেটে’ চলে যায়। ওয়ালেট হচ্ছে আপনার মানিব্যাগের মতো, যেখানে আপনার নিজের বিটকয়েন জমা থাকে।

ওয়ালেট ব্যবহারকারী তার স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। স্মার্টফোনের মাধ্যমেই ব্যবহার করা যায় ডিজিটাল ওয়ালেট। প্রতিটি ওয়ালেটের একটি নির্দিষ্ট অ্যাড্রেস বা ঠিকানা থাকে। ঠিকানাটি সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড হয় বলে এটি মনে রাখা অসম্ভব।

বিটকয়েন লেনদেনের জন্য ব্যবহারকারী তার এই ঠিকানাটি ব্যবহার করে থাকেন। এক অ্যাড্রেস থেকে অন্য অ্যাড্রেসে বিটকয়েন পাঠালে তা সাথে সাথে একটি উন্মুক্ত খতিয়ানে লিপিবদ্ধ হয়ে যায়, যার নাম ‘ব্লকচেইন’। এটি এমনই বিশাল একটি খতিয়ান ব্যবস্থা যাতে এযাবতকালে যত বিটকয়েন লেনদেন হয়েছে তার সবগুলোরই রেকর্ড রয়েছে।

চিত্র-২

যেভাবে তৈরি হয় বিটকয়েন

বিটকয়েন তৈরি হয় ‘বিটকয়েন মাইনিং’-এর মাধ্যমে। এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া। একটি নির্দিষ্ট মাইনিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে করা হয়। এজন্য প্রয়োজন হয় উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার। কম্পিউটারের সিপিইউ এবং জিপিইউ ব্যবহার করে জটিল কিছু গাণিতিক এলগরিদমের মাধ্যমে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

বিটকয়েন ‘মাইনিং’ কম্পিউটারে চলমান বিশেষ প্রোগ্রাম ব্যবহার করে অ্যালগরিদমকে ডিক্রিপ্ট করার জন্য কাজ করে এবং প্রতিটি মুদ্রার জন্য কোডটি উন্মোচন করে। বিটকয়েন যখন নতুন ছিল তখন প্রসেসটি দ্রুত এবং সহজ ছিল। বেশিরভাগ গ্রাহক মাইনিং এর মাধ্যমে কারেন্সি পেত।

বিটকয়েন এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে মোট কতগুলি বিটকয়েন থাকতে পারে তার একটি ঊর্ধ্ব সীমা আছে। তবে যত বেশি বিটকয়েন মাইন হচ্ছে তত বেশি ফ্রেশ কয়েন বের করার জটিলতাও বেড়ে গিয়েছে। প্রথমদিকে একটি ব্যক্তিগত ল্যাপটপ দিয়ে যে কেউ বিটকয়েনের জন্য মাইন তৈরি করতে পারত এবং একটি সংগ্রহ তৈরি করতে পারত।

চিত্র-৩

বিটকয়েন মাইনিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা লেনদেন যাচাই করা হয় এবং পাবলিক লেজারে যুক্ত করা যা ব্লকচেইন নামে পরিচিত। এবং নতুন বিটকয়েন প্রকাশিত হওয়ার মাধ্যমেও তা যোগ করা হয়। যেকোনো ব্যক্তি ইন্টারনেটে উপযুক্ত হার্ডওয়্যার এর মাধ্যমে মাইনিং এ অংশগ্রহণ করতে পারেন।

মাইনিং প্রক্রিয়ায় ব্লকে সর্বশেষ লেনদেন কম্পাইলিং করা হয় কঠিন কোনো ধাঁধার মাধ্যমে। অংশগ্রহণকারী পাজল সমাধান করতে পারলে পরবর্তী ব্লকে যায়। এভাবে একের পর এক পাজল কমপ্লিট করলে একটি বিটকয়েন তৈরি হবে। 

সময়ের সাথে সাথে বিটকয়েন মূল্য যত বেড়েছে ডেডিকেটেড মাইনাররা কয়েন মাইনের জন্য বিশেষ হার্ডওয়্যারে বিনিয়োগ শুরু করে। আর এখন পর্যন্ত একজন ব্যবহারকারীকে একটি মাইনিং সেট আপ করার জন্য প্রয়োজনীয় কম্পিউটিং পাওয়ারটি যথেষ্ট উচ্চতর হওয়া প্রয়োজন।

এখনকার দিনে একটি বিটকয়েন মাইন করার জন্য আপনার জীবনকালের চেয়ে বেশি সময় লাগবে। ফলে মাইনের পরিবর্তে এখন সবাই বিটকয়েন কিনে থাকে।

 

বিটকয়েনের কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য

  • বিটকয়েন একটি সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীভূত মুদ্রা ব্যবস্থা। সরকার কিংবা কোনো কর্তৃপক্ষ এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার ফলে এখানে প্রত্যেক ব্যবহারকারী তাদের বিটকয়েনের প্রকৃত মালিক। অন্য কেউ তাদের বিটকয়েন নেটওয়ার্কের মালিকানা নিতে পারে না। 
  • বিটকয়েন লেনদেনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটিই হয় নামবিহীনভাবে। একজন বিটকয়েন ব্যবহারকারী একাধিক বিটকয়েন অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এসব অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য কোনো ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যবহারকারীর নাম, ঠিকানা ইত্যাদি প্রয়োজন হয় না। ফলে ব্যবহারকারীর প্রকৃত পরিচয় থাকে গোপন। 
  • বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অত্যন্ত স্বচ্ছভাবে। প্রতিটি লেনদেনের রেকর্ড ব্লকচেইনে জমা থাকে যা যে কেউ পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে যখন তখন দেখতে সক্ষম। ফলে এখানে কোনো দুর্নীতির সুযোগ নেই।
  • বিটকয়েন অ্যাকাউন্ট খোলা খুবই সহজ। এক্ষেত্রে সাধারণ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার মতো কোনো ঝামেলাযুক্ত ফর্ম পূরণ করতে হয় না। কোন এক্সট্রা ফি-ও প্রয়োজন হয় না। কোনো কাগজপত্রও জমা দেওয়া লাগে না। 
  • বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া খুবই দ্রুত। পৃথিবীর যে প্রান্ত থেকেই বিটকয়েন পাঠানো হোক না কেন তা কয়েক মিনিটের মধ্যেই প্রাপকের কাছে পৌঁছে যাবে।

 

বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা

  • বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়। 
  • বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে। 
  • বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।

 

বর্তমান বিশ্বে বিটকয়েনের মূল্য

বিটকয়েন প্রথম চালু হওয়ার পর থেকে দিন দিন এর মূল্য বেড়েই চলেছে। ২০১১ সালে বিটকয়েনের বাজারমূল্য সর্বপ্রথম ০.৩০ ডলার থেকে ৩২ ডলারে উঠে। এরপর ২০১৩ সালে এর দাম উঠে যায় ২৬৬ ডলারে। এভাবে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে বিটকয়েনের দাম।

২০১৬ সালের শেষের দিকে এই দাম চলে আসে ৬০০ ডলারের উপরে। এরপর ২০১৭ সালে বিটকয়েনের দাম বেড়ে যায় রেকর্ড পরিমাণ। প্রতি মাসে প্রায় এক হাজার করে বাড়তে বাড়তে এ বছরের নভেম্বরে বিটকয়েনের দাম উঠে যায় ৯,০০০ ডলারের কাছাকাছি।

আর এই ডিসেম্বর মাসেই এই দাম বেড়ে পরিণত হয় ১৫,০০০ ডলারেরও বেশিতে।  যা সত্যিই অভূতপূর্ব একটি ঘটনা। এরপর অবশ্য আবার দাম কমতে থাকে। বর্তমানে প্রতিটি বিটকয়েনের দাম ৪,০০০ ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সাল)। [ ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে এর মূল্য- ১৭,০০০ ডলার ]

চিত্র-৪: ইনফোগ্রাফ

বিশ্বের বহু দেশে বিটকয়েন অনেক জনপ্রিয়। ওয়ার্ডপ্রেস, মাইক্রোসফট, উইকিপিডিয়া, ওভারস্টকের মতো বিশ্বের প্রায় ত্রিশ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান বিটকয়েন গ্রহণ করে। দিন দিন এর জনপ্রিয়তা ক্রমাগত বাড়ছে। মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস পর্যন্ত বিটকয়েন নিয়ে মন্তব্য করছেন,

“Bitcoin is better than currency.”

এখন চলো দেখি বাংলাদেশে বিটকয়েনের অবস্থান নিয়ে। বাংলাদেশ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসাবে বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে অন্তর্ভুক্ত হয় ২০১৪ সালের ১৫ আগস্টে। কিন্তু বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার ঠিক এক মাসের মধ্যেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় বিটকয়েনের সকল লেনদেনের উপর।

বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দেশে বিটকয়েনের সকল প্রকার লেনদেন থেকে জনগণকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানায়। অর্থাৎ বিটকয়েন লেনদেনকে সম্পূর্ণ অবৈধ ঘোষণা করা হয়। এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশে বিটকয়েনের উপর এই নিষেধাজ্ঞা বজায় রয়েছে।

সুতরাং নতুন মুদ্রাব্যবস্থা সম্পর্কে  তোমাদের জানা থাকার জন্য এই লিখা। তোমরা আবার বিটকয়েনে অ্যাকাউন্ট/ওয়ালেট খুলতে যেও না। সবাই ভালো থেকো। আজ তবে এই পর্যন্তই।

মার্চ-এপ্রিল ২০১৯। বর্ষ ৪। সংখ্যা ৬

চুম্বকত্বের আদ্যোপান্ত

চিনে রাখি অসুখগুলি

দুরন্ত বাড়ন্ত e

অবলোহিত আলো দেখতে চাও?

মস্তিষ্ক দখল

মহাবিশ্বের স্ফীতি

মাটির ভুবনে

তোমাদের প্রশ্ন আমাদের উত্তর

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন

সহজে মিলাও সুডোকু

ফোটোনিক্স ও গবেষণা

মস্তিষ্ক দখল

ইভিএম কীভাবে কাজ করে?

পৃথিবীর বিপদ যত!

ইউরেনিয়াম: অবিশ্বাস্য শক্তির ভ্রুণ

একটি গ্রহ ও দুটি নিঃসঙ্গ কোটর

মহাশূন্যে বসবাস

চিনে রাখি অসুখগুলি

শুন্যে আমি

চুম্বকত্বের আদ্যপান্ত

অগ্রগতির যুগে চিকিৎসা বিজ্ঞান

মস্তিষ্ক দখল

অনুভূতির রহস্যে!

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র

কার্বন ডেটিংয়ের জাদু

চিনে রাখি অসুখগুলি

মস্তিষ্ক দখল

পরমাণু থেকে কণার জগতে

সিন্ধুতীরের মুক্তার কথা

ধূমকেতুর গল্প