ব্লগ সমূহ
প্রিয় বন্ধুরা, মহাকাশ নিয়ে আমাদের আকর্ষণের কোন কমতি নেই সেই প্রাচীনকাল থেকেই। কখ... আরো পড়ুন প্রিয় বন্ধুরা, মহাকাশ নিয়ে আমাদের আকর্ষণের কোন কমতি নেই সেই প্রাচীনকাল থেকেই। কখনো খালি চোখে, কখনো দূরবীন, কখনো বা টেলিস্কোপ দিয়ে নানান তথ্য উদ্ঘাটনে... আরো পড়ুন প্রিয় বন্ধুরা, মহাকাশ নিয়ে আমাদের আকর্ষণের কোন কমতি নেই সেই প্রাচীনকাল থেকেই। কখনো খালি চোখে, কখনো দূরবীন, কখনো বা টেলিস্কোপ দিয়ে নানান তথ্য উদ্ঘাটনে মহাকাশকে তন্নতন্ন খুঁজে ফিরেছে নামজাদা বিজ্ঞানীসহ অনেক সাধারণ মানুষও। এখন এতো এতো গবেষণার তথ্য উপাত্তের ভীড়ে আমাদের মনে হুট করে প্রশ্ন জাগতে পারে, পৃথিবী তো ৭১ শতাংশ পানিতে নিমজ্জিত, তাহলে কি মহাকাশে কোন পানি নেই? থাকলেই বা তা কতটুকু? কোথায় রয়েছে সবচেয়ে বেশি পানি? এই প্রশ্নগুলো গুছিয়ে দিতে এসো আজ দেখে নেয়া যাক- মহাকাশে পানির পরিমাণ কতটুকু এবং কোথায় বা সবচেয়ে বেশি পানি রয়েছে? আমরা সকলেই জানি যে, প্রাচুর্যতায় ভরপুর আমাদের এই পৃথিবী ছাড়া বিশ্বজগতের অন্য কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব এখন অবধি প্রমাণিত হয়নি। কোথায় প্রাণের বিকাশের পূর্বশর্ত হিসেবে সেখানে পানির উপস্থিতি থাকা বাঞ্ছনীয়। যার স্বয়ংসম্পূর্ণতা আমাদের এই পৃথিবীতে রয়েছে। কিন্তু মজার ব্যাপার কি জা... আরো পড়ুন
নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়াটাই হচ্ছে শ্বসন প্রক্রিয়া। আর এই প্রক্রিয়া পরিচালিত হ... আরো পড়ুন নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়াটাই হচ্ছে শ্বসন প্রক্রিয়া। আর এই প্রক্রিয়া পরিচালিত হয় শ্বসনতন্ত্র দ্বারা। নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস শব্দ দুটোয় নিশ্চয়ই তোমরা গুলিয়... আরো পড়ুন নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়াটাই হচ্ছে শ্বসন প্রক্রিয়া। আর এই প্রক্রিয়া পরিচালিত হয় শ্বসনতন্ত্র দ্বারা। নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস শব্দ দুটোয় নিশ্চয়ই তোমরা গুলিয়ে ফেলো? হ্যাঁ, অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন। ব্যাপারটা হচ্ছে, আমরা প্রশ্বাস গ্রহণ করি আর নিঃশ্বাস ত্যাগ করি; নিই না। তোমরা নিশ্চিয়ই জানো যে, আমরা যখন প্রশ্বাসের সাথে O2 (অক্সিজেন) গ্রহণ করি, তখন ওই গ্যাস আমাদের পুরো দেহে ঘুরে আসে। আমরা সে বিষয়েই আলোচনা করবো। প্রথমেই আমাদের এই একমাত্র অবলম্বন অক্সিজেন নামক গ্যাসটি সম্বন্ধে ধারণা নিই। এই গ্যাসটি মূলত যুক্তরাজ্যের একজন বিজ্ঞানী জোসেফ প্রিস্টলি ১৭৭৪ সালে আবিষ্কার করেন। এই গ্যাসের পারমাণবিক সংখ্যা হচ্ছে ৮। আর পারমাণবিক ভর হচ্ছে ১৬। এটা আগুন জ্বালানোর একমাত্র অবলম্বন। অক্সিজেনের উৎপত্তিস্থল হলো গাছ। যা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয়। আরো পড়ুন
ড্রাকুলা বা ভ্যাম্পায়ারের কথা কখনো শোনেনি বা জানেনা এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। অথবা... আরো পড়ুন ড্রাকুলা বা ভ্যাম্পায়ারের কথা কখনো শোনেনি বা জানেনা এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। অথবা ব্যাটম্যান! যে কিনা বাদুড়ের মুখোশে মানুষকে সাহায্য করে থাকে। হলিউডের... আরো পড়ুন ড্রাকুলা বা ভ্যাম্পায়ারের কথা কখনো শোনেনি বা জানেনা এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। অথবা ব্যাটম্যান! যে কিনা বাদুড়ের মুখোশে মানুষকে সাহায্য করে থাকে। হলিউডের এসকল চরিত্র সামনে আসলে একটি মাত্র প্রাণীর কথাই শুধু মাথায় আসে। আর তা হলো বাদুড়। তো বন্ধুরা, কতটুকু জানি আমরা এই বাদুড় সম্পর্কে? স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে একমাত্র উড়তে সক্ষম এই প্রাণীটি দেখতে যতটা ভয়ঙ্কর আদতে এরা কিন্তু ততটাই নিরীহ। বাদুড়কে Bat বা Flying fox বা উড়ন্ত শিয়ালও বলা হয়। এরা মূলত স্তন্যপায়ী শ্রেণীর Pteropus বর্গের প্রাণী। ছোটবেলায় আমরা পড়েছি, বাদুড় চোখে দেখতে পায় না, এরা পথ চলে শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে। এই পদ্ধতিকে বলে 'Echolocation'। আসলে কিন্তু এরা মোটেও অন্ধ নয়। এবং মজার ব্যাপার হলো, বাদুড়ের একটি উপবর্গ Megabat বা Megachiroptera সরাসরি দেখার মাধ্যমেই পথ চলে বা শিকার করে। আরো পড়ুন
তোমাদেরকে আগে আকাশে বসবাসের কথা বলেছি। এমন কিছু স্থাপনার কথা বলেছি যেগুলো ভূমি এ... আরো পড়ুন তোমাদেরকে আগে আকাশে বসবাসের কথা বলেছি। এমন কিছু স্থাপনার কথা বলেছি যেগুলো ভূমি এমনকি মেঘ থেকেও অনেক উপরে অবস্থিত। আজকে আর একটু এগিয়ে পৃথিবীর সীমানার ব... আরো পড়ুন তোমাদেরকে আগে আকাশে বসবাসের কথা বলেছি। এমন কিছু স্থাপনার কথা বলেছি যেগুলো ভূমি এমনকি মেঘ থেকেও অনেক উপরে অবস্থিত। আজকে আর একটু এগিয়ে পৃথিবীর সীমানার বাইরে মহাশুন্যে বসবাসের কথা বলবো। তোমরা হয়তো অবাক হয়ে ভাবছো, পৃথিবীর বাইরেও কি বসবাস করা সম্ভব? হুম, সম্ভব। আর সেটা আজকে নয় বরং আরো পঞ্চাশ বছর আগে থেকেই সম্ভব। এবং কিছু মানুষ আমাদের সবার অগোচরে মহাশূন্যে বসবাস করছে। আকাশে মানুষ নির্মিত সব থেকে বড় স্থাপনা হল- ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (ISS), যা পৃথিবীর নিকট দূরত্বে থেকে ক্রমাগত পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে যাচ্ছে। আরো নির্দিষ্ট করে বললে প্রতিদিন ষোল বার করে আমাদের মাথা থেকে সাড়ে তিনশো কিলোমিটার উপর দিয়ে প্রদক্ষিণ করছে। পৃথিবীর বাইরে এবং মহাশুন্যে এটাকেই এ পর্যন্ত মানুষের দ্বিতীয় আবাসস্থল বলা যায় যেখানে দশজন ক্রু সবসময় অবস্থান করে যাচ্ছে। আরো পড়ুন
ফুটবল দেখতে কেমন জানো? তার আগে বলে নেয়া প্রয়োজন ফুটবল বলতে বিশ্বের একটা বড় অংশ র... আরো পড়ুন ফুটবল দেখতে কেমন জানো? তার আগে বলে নেয়া প্রয়োজন ফুটবল বলতে বিশ্বের একটা বড় অংশ রাগবি ফুটবলকে বুঝে। কিন্তু আমরা সেই ফুটবলের কথা বলছি যাকে বেশির ভাগ মান... আরো পড়ুন ফুটবল দেখতে কেমন জানো? তার আগে বলে নেয়া প্রয়োজন ফুটবল বলতে বিশ্বের একটা বড় অংশ রাগবি ফুটবলকে বুঝে। কিন্তু আমরা সেই ফুটবলের কথা বলছি যাকে বেশির ভাগ মানুষ সকার নামে চেনে। হ্যাঁ, সকার বল দেখতে কেমন? ছোট বড় সকলেরই উত্তর হবে গোলাকৃতির সাদা-কালো রং মিশানো একটি বল। কিন্তু আরেকটু বৈজ্ঞানিকভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। ফুটবল আসলে পুরোপুরি গোলাকৃতির নয়, ষড়ভুজাকৃতি ও পঞ্চভুজাকৃতির অনেকগুলো তল একত্রে মিশে এর আকৃতি তৈরি হয়। তোমরা অনেকেই রসায়নে ফুলারিনের কথা জানো, ফুলারিন ৬০ টি কার্বন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত কার্বনের একটি রূপভেদ (C60) যার আকৃতি দেখতে ফুটবলের মতো। যারা ঠিকমত খেয়াল করোনি তারা আজকেই খেয়াল করে দেখবে ফুটবলের সবগুলো তল ষড়ভুজ না। আবার সবগুলো তল পঞ্চভুজও নয়। দুটির সমন্বয়েই তৈরি হয়েছে ফুটবল। তোমরা যারা সাদা-কালো রঙের ফুটবলের সাথে পরিচিত তাদের জন্য এটা বুঝাটা আরো সহজ হবে। আরো পড়ুন
সেই ছোট কাল থেকে পড়ে আসছি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই পরিবেশ। আচ্ছা চারপাশে য... আরো পড়ুন সেই ছোট কাল থেকে পড়ে আসছি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই পরিবেশ। আচ্ছা চারপাশে যা কিছু আছে সেসব উপাদান গুলোকে ২০-৩০ গুণ ছোট কল্পনা করা সম্ভব? না, তাহল... আরো পড়ুন সেই ছোট কাল থেকে পড়ে আসছি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই পরিবেশ। আচ্ছা চারপাশে যা কিছু আছে সেসব উপাদান গুলোকে ২০-৩০ গুণ ছোট কল্পনা করা সম্ভব? না, তাহলে তো হাতের ৬ ইঞ্চি মোবাইলও দেখা সম্ভব না। আর যদি ১০০ মিলিয়ন গুণ ছোট করে তোমার সামনে দেওয়া হয় তাহলে কী অবস্থা হবে, দেখতে পাবে তো? হ্যাঁ, পাবে। যদি তোমাকে ন্যানো স্কেলের আকারে আানা হয়। অনলাইন ডিকশনারি Merriam Webster অনুসারে ন্যানোটেকনোলজি হচ্ছে- The science of manipulating materials on an atomic or molecular scale and especially to build microscope device (as robot)। অর্থাৎ ন্যানোটেকনোলজি হল পারমাণবিক অথবা আণবিক স্কেলে অতি ক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার জন্য ধাতব বস্তুকে সুনিপুণ ভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান। রির্চাড ক্যামান ১৯৫৯ সালে ন্যানোটেকনোলজি সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন। আরো পড়ুন
শুরু করার আগে গত সংখ্যার কিছু ঘটনা একটু মনে করে দেখো। ঝিঝি পোঁকার আত্মহত্যা, পিপ... আরো পড়ুন শুরু করার আগে গত সংখ্যার কিছু ঘটনা একটু মনে করে দেখো। ঝিঝি পোঁকার আত্মহত্যা, পিপীলিকার অপমৃত্যু, সামুদ্রিক মাছের জিহ্বা হারিয়ে যাওয়া, মাশরুমের বংশবৃদ্... আরো পড়ুন শুরু করার আগে গত সংখ্যার কিছু ঘটনা একটু মনে করে দেখো। ঝিঝি পোঁকার আত্মহত্যা, পিপীলিকার অপমৃত্যু, সামুদ্রিক মাছের জিহ্বা হারিয়ে যাওয়া, মাশরুমের বংশবৃদ্ধি, ইঁদুর বিড়ালের বন্ধুত্ব, ব্যাঙের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি সব কিছুই কেমন মনে হয়েছে তাই না! কিন্তু যারা মস্তিষ্ক দখল করছে তাদের কথা চিন্তা করলে কি মনে হয়? তাদের তো বংশবৃদ্ধি করতে হয়। এসব পরজীবী প্রকৃতির অংশ, তাই না? তবে তাদের কার্যক্ষমতা আমাদেরকে তাক লাগিয়ে দেয়। একজন অন্ধ মানুষের কথা চিন্তা করো, তার শ্রবণ-শক্তি কত প্রখর? তার চলাফেরা দেখে বুঝা যায়। চোখ বন্ধ করো তো। কেমন এই অনুভুতি? কেমন মনে হয়? যাইহোক, এই মহাবিশ্ব এমন একজন আছেন যিনি এসব কিছু ভারসাম্যপূর্ণ করে তৈরি করেছেন। ছোটবেলায় নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের 'কাজের লোক' কবিতায় পড়েছি-মৌমাছি মৌমাছি আরো পড়ুন
প্রকৃতির সবগুলো মৌলিক পদার্থের একটি সংকলন হলো পর্যায় সারণি। এই সারণিতে ২য় অবস্থা... আরো পড়ুন প্রকৃতির সবগুলো মৌলিক পদার্থের একটি সংকলন হলো পর্যায় সারণি। এই সারণিতে ২য় অবস্থানে রয়েছে হিলিয়াম। বর্তমানে পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্বে হাইড্রোজেনের পর এ... আরো পড়ুন প্রকৃতির সবগুলো মৌলিক পদার্থের একটি সংকলন হলো পর্যায় সারণি। এই সারণিতে ২য় অবস্থানে রয়েছে হিলিয়াম। বর্তমানে পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্বে হাইড্রোজেনের পর এই গ্যাসের অণুই সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। প্রায় ২৪ ভাগ। এর চেয়ে ভারী যেসব মৌলিক পদার্থ মহাবিশ্বে আছে তাদের সবার মিলিত ভরের ১২ গুণেরও বেশি ভর আছে শুধু এটিরই। সূর্য এবং বৃহস্পতি গ্রহেরও অন্যতম উপাদান এই গ্যাসটি। মহাবিশ্বের বেশিরভাগ হিলিয়ামই হলো হিলিয়াম-৪। এতে দুটি করে প্রোটন ও নিউট্রন আছে। আবার হিলিয়ামে মাত্র একটি নিউট্রনও থাকতে পারে। তখন এর নাম হিলিয়াম-৩। তবে একে প্রকৃতিতে পাওয়া যায় না বললেই চলে। হিলিয়াম গ্যাসটি বর্ণহীন, গন্ধহীন ও স্বাদহীন। পর্যায় সারণির প্রধান ৬টি নিষ্ক্রিয় গ্যাসের মধ্যে এটিই প্রথম। নিষ্ক্রিয় গ্যাসেরা সাধারণত অন্য কোনো মৌলের সাথে বিক্রিয়ায় অংশ নেয় না। এমনকি নিজেরা নিজেদের সাথেও নয়। আরো পড়ুন
ছোট ম্যাজেলানিক ক্লাউড (SMC) গ্যালাক্সিটিকে সবচেয়ে সহজে চোখে পড়ে দক্ষিণ গোলার্ধে... আরো পড়ুন ছোট ম্যাজেলানিক ক্লাউড (SMC) গ্যালাক্সিটিকে সবচেয়ে সহজে চোখে পড়ে দক্ষিণ গোলার্ধের আকাশ থেকে। এটি এর বড় ভাই লার্জ ম্যাজেলানিক ক্লাউড থেকেও দক্ষিণে অবস্... আরো পড়ুন ছোট ম্যাজেলানিক ক্লাউড (SMC) গ্যালাক্সিটিকে সবচেয়ে সহজে চোখে পড়ে দক্ষিণ গোলার্ধের আকাশ থেকে। এটি এর বড় ভাই লার্জ ম্যাজেলানিক ক্লাউড থেকেও দক্ষিণে অবস্থিত। দুজনেই আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির বাইরে অবস্থিত হলেও দুজনেই মিল্কিওয়ের স্যাটেলাইট গ্যালাক্সি অর্থাৎ, এরা মিল্কিওয়েকে প্রদক্ষিণ করছে।১৭ ডিগ্রি উত্তর গোলার্ধ থেকে এদের কোনোটাকেই চোখে পড়ে না। অর্থাৎ, উত্তর আমেরিকা,উত্তর আফ্রিকা, সমগ্র ইউরোপ এবং এশিয়ার উল্লেখযোগ্য অংশ থেকে (ভারতের দক্ষিণ অংশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ছাড়া) এদেরকে দেখা যাবে না। শরতের শেষ এবং শীতের শুরুতে (অক্টোবরে শেষ রাতে, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে রাতের প্রথম প্রহরে এবং জানুয়ারিতে সন্ধ্যার পরপরই) ছোট ম্যাজেলানিক ক্লাউডকে সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যায়। যখন ইংরেজি W বা M (অবস্থানভেদে) অক্ষরের মত আকৃতির ক্যাসিওপিয়া তারামণ্ডলী রাতের উত্তর আকাশের চূড়ায় উঠবে তখনই দক্ষিণ আকাশের চূড়ায় দেখা যাব... আরো পড়ুন
কনকাশন হচ্ছে ট্রমা বা আঘাতের কারণে ব্রেনের ক্ষতি। বিভিন্ন ভাবে কিন্তু এই কনকাশন... আরো পড়ুন কনকাশন হচ্ছে ট্রমা বা আঘাতের কারণে ব্রেনের ক্ষতি। বিভিন্ন ভাবে কিন্তু এই কনকাশন হতে পারে। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা, মাথায় আঘাত, মারাত্নক ইনজুরি অথবা এমন কো... আরো পড়ুন কনকাশন হচ্ছে ট্রমা বা আঘাতের কারণে ব্রেনের ক্ষতি। বিভিন্ন ভাবে কিন্তু এই কনকাশন হতে পারে। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা, মাথায় আঘাত, মারাত্নক ইনজুরি অথবা এমন কোন ইনজুরি যার প্রভাব ব্রেন পর্যন্ত পৌঁছে যায়, তার ফলে এই সমস্যা হয়। অনেক সময় মাথার বাইরে আঘাতের চিহ্ন থাকে। কিন্তু আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও কনকাশন হতে পারে। কনকাশনের পরে মাথাব্যথা হলে তাকে পোস্ট কনকাশন হেডেক বলে। এই ধরনের সমস্যা আমাদের দেশে খুবই পরিচিত। সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিদিনই ঘটছে। মারামারিও হচ্ছে অহরহ। আরও নানা দুর্ঘটনার খবর আমরা প্রতিদিন পাচ্ছি। সুতরাং, আমাদের দেশে পোস্ট কনকাশন হেডেক খুব পরিচিত একটি সমস্যা। পোস্ট কনকাশন হেডেকে মাথাব্যথা ছাড়াও বিভিন্ন সমস্যা থাকে এসবের মধ্যে আছে- মাথাঘোরা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া,মনোযোগের অভাব,অস্থিরতা,অস্বস্তি আরো পড়ুন
সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন এইচআইভি, ইবোলা, জিকা ভাইরাসের মত সংক্রাম... আরো পড়ুন সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন এইচআইভি, ইবোলা, জিকা ভাইরাসের মত সংক্রামক ভাইরাস ছাড়াও আরো মারাত্মক ভাইরাস আছে যা মানবজাতির জন্য আগামী দিনে হু... আরো পড়ুন সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন এইচআইভি, ইবোলা, জিকা ভাইরাসের মত সংক্রামক ভাইরাস ছাড়াও আরো মারাত্মক ভাইরাস আছে যা মানবজাতির জন্য আগামী দিনে হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। সেগুলো নিয়েই আজকে কথা বলবো। সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাসদের মধ্যে অন্যতম মারবুর্গ ভাইরাস। লাহন নদীর কাছে একটি ছোট এবং আড়ম্বরপূর্ণ শহরের নাম অনুসারে ভাইরাসটির নামকরণ করা হয়। মারবুর্গ ভাইরাস হেমোরেজিক ফিভার ভাইরাস। ইবোলার মতোই মারবুর্গ ভাইরাসটি শ্বাস-প্রশ্বাসের ঝিল্লি, ত্বক ও অঙ্গগুলির রক্তপাত এবং আক্রমণের কারণ। এতে মৃত্যুর হার ৯০ শতাংশ পর্যন্ত রয়েছে। ইবোলা ভাইরাসের পাঁচটি স্ট্রেন আছে। আফ্রিকার দেশ এবং অঞ্চলের নামানুসারে এদের নামকরণ করা হয়েছে: জারে, সুদান, তাইওয়ান, বান্ডিবগিও এবং রেস্টন। Zaire ebolavirus ভাইরাসটি সবচেয়ে মারাত্মক, যাতে মৃত্যুহার শতকরা ৯০ ভাগ। এটি বর্তমানে গিনি, সিয়েরা লিওন এবং লাইবেরিয়ায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে র... আরো পড়ুন
সিজান বলল, তুমি কে? এটা কোন জায়গা? অদ্ভুত জীবটি জবাব দিলো, আমার নাম টোটো। এটা ‘প... আরো পড়ুন সিজান বলল, তুমি কে? এটা কোন জায়গা? অদ্ভুত জীবটি জবাব দিলো, আমার নাম টোটো। এটা ‘প্যারালাল ইউনিভার্স’- যা তোমাদের পৃথিবীরই মিরর ইমেজ। -সেটা আবার কী? -তু... আরো পড়ুন সিজান বলল, তুমি কে? এটা কোন জায়গা? অদ্ভুত জীবটি জবাব দিলো, আমার নাম টোটো। এটা ‘প্যারালাল ইউনিভার্স’- যা তোমাদের পৃথিবীরই মিরর ইমেজ। -সেটা আবার কী? -তুমি বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের মধ্য দিয়ে এখানে ঢুকে পড়েছো। এর আগে অনেকেই বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে ঢুকেছে কিন্তু অধিকাংশই মৃত্যুমুখে পতিত হয়েছে। সবার আসার ক্ষমতাও এখানে থাকে না। তবে যাদের জীবনী শক্তি বেশি তারা এখানে টিকে যায়। -কি বলছো এসব! -ঠিকই বলছি। আমরা কেউ মিথ্যে কথা বলি না। আমিই তোমাকে বারমুডার সুড়ঙ্গ পথ থেকে উদ্ধার করে এখানকার দ্বীপে রেখে এসেছিলাম। আমরা তোমাদের পৃথিবী সম্পর্কে জানতে খুবই আগ্রহী। - কেন? -বলতে পারো এটা আমাদের মহাকাশ গবেষণারই একটি অংশ। তবে বর্তমান পৃথিবী সম্পর্কে আমরা খুব বেশি কিছু জানতে পারি নি। এ ব্যাপারে তুমি আমাদের সাহায্য করতে পারো। আরো পড়ুন
ডিসি-১৩ একটা মোচড় দিয়ে নিচ থেকে উপরে উঠে গেল। জনসনের দেহটা ছুটে এসে সিজানের গায়ে... আরো পড়ুন ডিসি-১৩ একটা মোচড় দিয়ে নিচ থেকে উপরে উঠে গেল। জনসনের দেহটা ছুটে এসে সিজানের গায়ের ওপর পড়ল। জোর হাতে সকল যাত্রী বেল্ট ও সিট আঁকড়ে ধরে পড়ে রইল। বার বার... আরো পড়ুন ডিসি-১৩ একটা মোচড় দিয়ে নিচ থেকে উপরে উঠে গেল। জনসনের দেহটা ছুটে এসে সিজানের গায়ের ওপর পড়ল। জোর হাতে সকল যাত্রী বেল্ট ও সিট আঁকড়ে ধরে পড়ে রইল। বার বার চক্কর খেতে খেতে ডিসি-১৩ ক্রমশ নিচের দিকে ধাবিত হতে লাগল। জনসন গলায় ঝুলানো ক্রস চিহ্নটা বার বার বুকে ও কপালে ছোঁয়াতে লাগল। ও মুখ শুকনো করে সিজানের দিকে ফ্যাল ফ্যাল দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। সিজানও মনে মনে দোয়া পড়ে বুকে ফুঁ দিলো। এমন বিপদের মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ ছাড়া কোনো উপায় নেই। এক অজানা আকর্ষণে বিমানটি ক্রমশই নিচের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যাত্রীদের মধ্যে হুলুস্থুল পড়ে গেল। অনেকেই বেল্ট ছিঁড়ে একে অপরের গায়ে গড়িয়ে পড়ছে। হঠাৎ প্রচণ্ড গতিতে এক যাত্রী ছুটে এসে সিজানের গায়ের পর পড়ল। সিজান বুঝতে পারল আর রক্ষা নেই। আরো পড়ুন
গত পর্ব যারা পড়েছ, রাজকীয় পতঙ্গের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। আর রাস্তায় বা গাছে উঠা শা... আরো পড়ুন গত পর্ব যারা পড়েছ, রাজকীয় পতঙ্গের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। আর রাস্তায় বা গাছে উঠা শামুক এবং কিলিফিসকে তো ভুলবার নয়। সবই কিন্তু স্রষ্টার দেয়া নিয়ম। এভাবেই... আরো পড়ুন গত পর্ব যারা পড়েছ, রাজকীয় পতঙ্গের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। আর রাস্তায় বা গাছে উঠা শামুক এবং কিলিফিসকে তো ভুলবার নয়। সবই কিন্তু স্রষ্টার দেয়া নিয়ম। এভাবেই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে জীবজগৎ যুগযুগ ধরে চলে আসছে। আমরা হয়ত এসব চিন্তাই করি না। যাই হোক আমরা আজ নতুন কিছু জানব। আশা করি ভালই লাগবে। আর গত সংখ্যার ধারাবাহিকতায় আজকের আয়োজন। ভয়ঙ্কর সব ঘটনা ছোট প্রাণী দিয়ে শুরু করা যাক কেমন! তোমরা হয়ত সকলে জান, “পিপীলিকার পাখা ওঠে মরিবার তরে।” তবে পিপীলিকার পাখা নিয়ে অনেক জানার আছে। এটা নিয়ে পরের কোন সংখ্যায় বিশদভাবে জানব। পিঁপড়া প্রায় প্রতিদিনেই কোন না কোনভাবে আমাদের চোখে পড়ে। এই পিঁপড়া যখন নিজের মৃত্যুকে ডেকে আনে, কেমন লাগে বল তো! তাহলে এখন দেখি পিঁপড়ার মস্তিষ্ককে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়, যার দরুন পিঁপড়া নিজে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়। আরো পড়ুন
৫৫৫০ বছর আগে মানুষ বায়ুশক্তিকে পালতোলা নৌকায় ব্যবহার করা শুরু করে। এর কিছুদিন পর... আরো পড়ুন ৫৫৫০ বছর আগে মানুষ বায়ুশক্তিকে পালতোলা নৌকায় ব্যবহার করা শুরু করে। এর কিছুদিন পর কৃষি উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষ বায়ু দিয়ে জমিতে সেচ ও ফসল মাড়াইয়ের কাজ... আরো পড়ুন ৫৫৫০ বছর আগে মানুষ বায়ুশক্তিকে পালতোলা নৌকায় ব্যবহার করা শুরু করে। এর কিছুদিন পর কৃষি উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষ বায়ু দিয়ে জমিতে সেচ ও ফসল মাড়াইয়ের কাজ শুরু করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে বিদ্যুৎ ব্যবহার ও এর সংরক্ষণের ফলে মানুষের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়। ১৮৮৮ সালে চার্লস ফ্রান্সিস রুর্স (১৮৪৯- ১৯২৯) বায়ুর টারবাইন দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করেন। উনিশ শতকে শুরুর দিকে ডেনমার্কের পদার্থবিজ্ঞানী পল লা চউর (১৮৪৬-১৯০৮) বায়ুর ঘূর্ণনযন্ত্রের আধুনিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। মূলত প্রবাহমান বায়ুর গতি শক্তিকে (kinetic energy) টারবাইনের মাধ্যমে কাজে লাগিয়ে শক্তি উৎপাদন করা হয়। আগের পর্বে আমরা জলবিদ্যুৎ কিভাবে উৎপাদন হয় তা দেখেছি। ঠিক একই পদ্ধতিতেই বায়ুবিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। বায়ুর গতিশক্তিকে কাজে লাগিয়ে জেনারেটরের টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। য়। আরো পড়ুন