ব্লগ সমূহ
প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছো? গত সংখ্যায় আমরা কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলা... আরো পড়ুন প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছো? গত সংখ্যায় আমরা কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলাম। আমাদের জন্য খুশির খবর হলো এই লেখা যখন তোমরা পড়বে তখন বাংলাদেশের প্র... আরো পড়ুন প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছো? গত সংখ্যায় আমরা কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলাম। আমাদের জন্য খুশির খবর হলো এই লেখা যখন তোমরা পড়বে তখন বাংলাদেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে থাকার কথা। আসবো সে কথায়। তবে তার আগে চলো আজ আরও কিছু বিষয় জেনে নিই। কৃত্রিম উপগ্রহ এমনভাবে পৃথিবীর চতুর্দিকে ঘূর্ণায়মান হয়, যাতে এর গতির সেন্ট্রিফিউগাল বা বহির্মুখী বেগ একে বাইরের দিকে গতি প্রদান করে - কিন্তু পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি একে পৃথিবীর আওতার বাইরে যেতে দেয় না। উভয় শক্তি কৃত্রিম উপগ্রহকে ভারসাম্য প্রদান করে এবং কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীর চতুর্দিকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। যেহেতু মহাকাশে বায়ুর অস্তিত্ব নেই তাই এটি বাধাহীনভাবে পরিক্রমণ করে। কৃত্রিম উপগ্রহগুলো বৃত্তাকারে পরিক্রমণ করে না, এর গতি উপবৃত্তাকার। আরো পড়ুন
বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা? দেখতে দেখতে আবারো মহান রমাদান মাস চলে এলো আমাদের সামনে।... আরো পড়ুন বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা? দেখতে দেখতে আবারো মহান রমাদান মাস চলে এলো আমাদের সামনে। তোমরা তো জানই এই মাসে কুরআন নাজিল হয়েছিল। তাই এই মাসকে আল্লাহ তা’য়ালা... আরো পড়ুন বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা? দেখতে দেখতে আবারো মহান রমাদান মাস চলে এলো আমাদের সামনে। তোমরা তো জানই এই মাসে কুরআন নাজিল হয়েছিল। তাই এই মাসকে আল্লাহ তা’য়ালা মুসলিমদের জন্য প্রশিক্ষণের মাস হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। রোজা রাখার মূল উদ্দেশ্য তাকওয়া অর্জন ও আল্লাহর সন্তোষ অর্জন। রোজার ধর্মীয় দিক ছাড়াও রয়েছে শারীরিক বেশ কিছু উপকারিতা। আত্মিক ও দৈহিক উপকারিতার জন্য মাঝে মধ্যে রোজা রাখার চেষ্টা করা সবারই উচিত। আজ আমরা জানবো রোজার কয়েকটি শারীরিক উপকারিতা। সারা বিশ্বে স্থূলতা একটি বড় সমস্যা। একসময় যখন বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা ছিলো না, তখন আমাদের ফলন ভালো হতো না। উন্নত জাতেরও অভাব ছিল। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার ফলে এই বিষয়গুলো অনেকটা আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। ফলে বর্তমান পৃথিবীতে মানুষ অনেক বেশি হলেও খাদ্যের অভাব নেই। আরো পড়ুন
সামি ভাইয়ের অফিসে সুন্দর টাইলস করা রুমে বসে আছি। আনমনে জগৎ সংসারের নানা বিষয় নিয়... আরো পড়ুন সামি ভাইয়ের অফিসে সুন্দর টাইলস করা রুমে বসে আছি। আনমনে জগৎ সংসারের নানা বিষয় নিয়ে ভাবছি। হঠাৎ চোখ গেল ঘরের এক কোণের মেঝেতে। দেখলাম বর্গাকৃতির একটি টাই... আরো পড়ুন সামি ভাইয়ের অফিসে সুন্দর টাইলস করা রুমে বসে আছি। আনমনে জগৎ সংসারের নানা বিষয় নিয়ে ভাবছি। হঠাৎ চোখ গেল ঘরের এক কোণের মেঝেতে। দেখলাম বর্গাকৃতির একটি টাইল (টাইলস বহুবচন, একবচনে টাইল) সুন্দরভাবে মেঝের এক কোণে সেঁটে আছে। বর্গাকার জিনিসের প্রতি কেন যেন আমার ভালবাসাটা একটু বেশিই। শুধু আমার না, সবারই হওয়ার কথা। চারদিকে সমান সুন্দর আকৃতির একটা জিনিসকে কে না ভালবাসবে! বর্গটার দিকে অনেকক্ষণ অপলক দৃষ্টে চেয়ে থাকলাম। এই সুন্দর বর্গের যেকোন একপাশে আর একটি টাইল মিলে যদি চিন্তা করা হয়, তাহলে আর সেটা বর্গ থাকে না, হয়ে যায় আয়তক্ষেত্র। আয়তক্ষেত্রকে বর্গের মতন অতটা ভালবাসি না, তাই আবার কীভাবে বর্গ বানানো যায় সেই চিন্তা করতে লাগলাম। খেয়াল করলাম, একটি টাইলের ছোট একটি বর্গের জায়গায় বড় একটি বর্গ পেতে হলে এর সাথে আমাকে আরও তিনটি বর্গাকার টাইলস লাগাতে হবে আরো পড়ুন
এই পর্বে তোমাদের রাস্তাঘাটের বেসিক কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো যা... আরো পড়ুন এই পর্বে তোমাদের রাস্তাঘাটের বেসিক কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো যাতে তোমরা রাস্তার নির্মাণ কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারো।প্রথমেই আ... আরো পড়ুন এই পর্বে তোমাদের রাস্তাঘাটের বেসিক কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো যাতে তোমরা রাস্তার নির্মাণ কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারো।প্রথমেই আসি রাস্তার প্রকারভেদ নিয়ে। তোমাদের যদি জিজ্ঞাসা করি, রাস্তা কয় প্রকার?- তাহলে হয়তো উত্তর দিবে তিন প্রকার- পাকা রাস্তা, আধা পাকা (ইটের) রাস্তা আর কাঁচা রাস্তা। উত্তর বাংলাদেশের জন্য সঠিক। কিন্তু উন্নত বিশ্বে কাঁচা আর আধাপাকা বলে কিছু নেই, সবই পাকা। তবে ব্যবহারের উদ্দেশ্য, নির্মাণ উপকরণ বা গুরুত্ব অনুসারে এগুলো বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয় এবং রাস্তার নামকরণও করা হয়। হ্যাঁ, একটা কথা বলতে ভুলে গেছি, আমাদের দেশে বেশিরভাগ ঠিকানাই পিতার নাম ও গ্রাম/শহরের মাধ্যমে পরিচিত কিন্তু আমেরিকাতে সেটি রাস্তার নাম এবং বাসা নম্বরের মাধ্যমে পরিচিত। আমেরিকায় মুলত তিনটি প্রতিষ্ঠান সরকারি অর্থায়নে রাস্তা নিয়ে কাজ করে। আরো পড়ুন
তোমরা তো নিশ্চয়ই জানো, ১২ মার্চ (২০১৮ সাল) বাংলাদেশের জন্য একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটন... আরো পড়ুন তোমরা তো নিশ্চয়ই জানো, ১২ মার্চ (২০১৮ সাল) বাংলাদেশের জন্য একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটে গেল। ইউএস বাংলার একটি বিমান বাংলাদেশ থেকে নেপালে যাওয়ার পথে দুর্... আরো পড়ুন তোমরা তো নিশ্চয়ই জানো, ১২ মার্চ (২০১৮ সাল) বাংলাদেশের জন্য একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটে গেল। ইউএস বাংলার একটি বিমান বাংলাদেশ থেকে নেপালে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে প্রায় ৫০ জন মানুষের প্রাণহানি হয়। যখনই কোন বিমান দুর্ঘটনা ঘটে, তখনই ব্ল্যাকবক্স নামে একটি শব্দ শুনতে পাই। তোমরা নিশ্চয়ই এটিও শুনতে পেয়েছ এই ব্ল্যাকবক্সের মাধ্যমেই উদ্ধার করা হয় কীভাবে দুর্ঘটনা হয়েছিল, কেন হয়েছিল। তো বন্ধুরা চল, এবারে আমরা ব্ল্যাক বক্স সম্পর্কে আলোচনা করবো। দুর্ঘটনা তো কেউ চায় না। কিন্তু আমরা না চাইলেও এরকম দুর্ঘটনা ঘটে যায় অহরহই। হাজার হাজার ফুট উপরে অনেক কারণ থাকতে পারে দুর্ঘটনা ঘটার। বিমান দুর্ঘটনায় যেটা হয়, সাধারণত সবাইকে মৃত্যুবরণ করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রেই দুর্ঘটনার কারণ জানার জন্য আর কেউ অবশিষ্ট থাকে না। আরো পড়ুন
তোমার বন্ধু রাহুল। প্রফুল্ল চেহারার হাসিখুশি ছেলে। বিষণ্ণতা তার ধারেকাছে ঘেঁষতে... আরো পড়ুন তোমার বন্ধু রাহুল। প্রফুল্ল চেহারার হাসিখুশি ছেলে। বিষণ্ণতা তার ধারেকাছে ঘেঁষতে পারে না। কান্নাকাটি দূরের কথা, কখনো গোমড়া মুখেও দেখা যায় না তাকে। সেই... আরো পড়ুন তোমার বন্ধু রাহুল। প্রফুল্ল চেহারার হাসিখুশি ছেলে। বিষণ্ণতা তার ধারেকাছে ঘেঁষতে পারে না। কান্নাকাটি দূরের কথা, কখনো গোমড়া মুখেও দেখা যায় না তাকে। সেই রাহুল এক সন্ধ্যায় তোমাকে ফোন দিয়ে কাঁদোকাঁদো গলায় বলল, 'বাবা ভীষণ অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি। বড়সড় স্ট্রোক করেছে। ডাক্তার বলেছেন, মেজর একটা অপারেশন করতে হবে। সেজন্য বেশ কয়েক ব্যাগ রক্ত লাগবে। বাবার রক্তের গ্রুপ A পজিটিভ। তোর রক্তের গ্রুপও তো A পজিটিভ। তুই কি পারবি রক্ত দিতে?' প্রাণপ্রিয় বন্ধুর এই মহাবিপর্যয়ের দিনে তুমি তার পাশে দাঁড়াতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে গেলে হাসপাতালে। রাহুলের কাঁধে হাত রেখে সান্তনা দিলে। তারপর গেলে রক্ত দিতে। গল্পের এই পর্যায়ে এসে তোমার মনে কি প্রশ্ন জেগেছে যে, কেন রক্ত দিতে হলে রক্তদাতা এবং গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ একই হতে হবে? অন্য গ্রপের রক্ত কেন দেয়া যায় না? দিলে কি সমস্যা হবে? তোমার রক্তের গ্রপ যে A পজিটিভ এটা... আরো পড়ুন
7 কে 3 দিয়ে ভাগ করলে ভাগশেষ কত থাকে, বলতে পারো? অনেকেই হয়তো মুচকি হেসে বলবে, এ আ... আরো পড়ুন 7 কে 3 দিয়ে ভাগ করলে ভাগশেষ কত থাকে, বলতে পারো? অনেকেই হয়তো মুচকি হেসে বলবে, এ আর এমন কী! ভাগফল 2 আর ভাগশেষ 1। তোমার উত্তর যথার্থ; কেননা, 7 = 2×3+1। এ... আরো পড়ুন 7 কে 3 দিয়ে ভাগ করলে ভাগশেষ কত থাকে, বলতে পারো? অনেকেই হয়তো মুচকি হেসে বলবে, এ আর এমন কী! ভাগফল 2 আর ভাগশেষ 1। তোমার উত্তর যথার্থ; কেননা, 7 = 2×3+1। এবার বল দেখি, -7 কে 3 দিয়ে ভাগ করলে ভাগশেষ কত? তোমার উত্তর যদি হয় -1 (মাইনাস ওয়ান), তাহলে আরেকটু ভেবে দেখ। সঠিক উত্তর হবে 2। কি? এতটুকুতেই ভ্রু কুঁচকে গেল? কেন 2-ই হবে তা বুঝতে অসুবিধে হলে লেখাটা শেষ পর্যন্ত পড়তে থাক। আশা করি, কোন এক ফাঁকে কারণটা ঠিক ঠিক খুঁজে পেয়ে যাবে। উপরের সহজ-সরল অথচ বিদ্ঘুটে ব্যাপারটা দেখার পর মনে হতেই পারে, এর সাথে এই লেখার শিরোনামের কী সম্পর্ক! সম্পর্ক আছে তো বটেই। আমরা যেকোন ধনাত্মক সংখ্যা নিয়ে যত সহজে আর স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে কাজ করতে পারি, ঋণাত্মক সংখ্যা নিয়ে তেমনটা পারি না। আরো পড়ুন
খুদে বিজ্ঞানপ্রিয় বন্ধুরা, তোমাদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয়- আলোর শক্তি কতটুকু? তোমরা... আরো পড়ুন খুদে বিজ্ঞানপ্রিয় বন্ধুরা, তোমাদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয়- আলোর শক্তি কতটুকু? তোমরা হয়তো হুট করে জবাব দিবে, দৃষ্টি ঝাপসা করে চোখের সামনে সাদাকালো রেখার ন... আরো পড়ুন খুদে বিজ্ঞানপ্রিয় বন্ধুরা, তোমাদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয়- আলোর শক্তি কতটুকু? তোমরা হয়তো হুট করে জবাব দিবে, দৃষ্টি ঝাপসা করে চোখের সামনে সাদাকালো রেখার নৃত্য ফুটিয়ে তোলা পর্যন্ত। কেউবা মাথা চুলকিয়ে বলবে এক্স-রেতে হাড়ের ছবি তোলা পর্যন্ত। কিন্তু আমি যদি বলি, আলো দিয়ে অতিশয় শক্ত স্টিল, এমনকি মাথার চুলকেও অনায়াসে কেটে ফেলা বা ছিদ্র করে ফেলা যাবে ইচ্ছেমতো- তবে কি তোমাদের চোখ চড়কগাছ হয়ে যাবে? হ্যাঁ! সে কথাই বলছি। বলছি বিস্ময়কর শক্তিসমৃদ্ধ এক আলোক রশ্মির কথা। তা কিন্তু যেই সেই আলো নয়- একেবারে লেজার রশ্মি। পারমাণবিক শক্তির সঞ্চালন সমৃদ্ধ এই আলোর ক্ষমতা রীতিমতো পিলে চমকানোর মতো। তোমরা হয়তো সায়েন্স ফিকশনে আলোর রিং ছুঁড়ে মারার মাধ্যমে শত্রুদেরকে আক্রমণ করতে দেখেছো। যার ফলে দানবাকৃতির গাড়ি, এমনকি প্লেনও ছিন্নভিন্ন হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। আরো পড়ুন
মহাকাশে যান পাঠানো কঠিন নাকি ওখানে অবস্থান করা কঠিন? আসলে মাহাকাশে যাবার পূর্বে... আরো পড়ুন মহাকাশে যান পাঠানো কঠিন নাকি ওখানে অবস্থান করা কঠিন? আসলে মাহাকাশে যাবার পূর্বে ভাবা হত মহাকাশে যাওয়াই কঠিন। একবারে যেতে পারলে আর সমস্যা নেই। কারণ হিস... আরো পড়ুন মহাকাশে যান পাঠানো কঠিন নাকি ওখানে অবস্থান করা কঠিন? আসলে মাহাকাশে যাবার পূর্বে ভাবা হত মহাকাশে যাওয়াই কঠিন। একবারে যেতে পারলে আর সমস্যা নেই। কারণ হিসেবে ধরা হত মহাশূন্যের ‘জিরো গ্র্যাভিটি’ বা ওজনহীনতাকে। মানে মহাশূন্যে কোন বায়ু না থাকায় আর মহাকর্ষ ও অভিকর্ষ বল কাজ না করায় সেখানে বস্তু ওজনহীন হয়ে যায়। ফলে বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ না করলে গতিশীল বস্তু আজীবন গতিশীল আর স্থিতিশীল বস্তু আজীবন স্থিতিশীলই থেকে যাবে। অর্থাৎ একটা মহাকাশযানকে যদি কোনো রকমে মহাশূন্যে পাঠানো যায় তাহলে সেটা কোনরকম তেল বা শক্তি প্রয়োগ ছাড়াই এমনি এমনিই আজীবন ঘুরতে থাকবে- এমনটাই ধারণা করা হত। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল পরিস্থিতি ভিন্ন রকম। মহাশূন্য আসলে শুন্য বা বায়ুহীন না। সেখানে খুবই অল্প পরিমাণে বায়ু রয়েছে। আর এই বায়ুই মহাকাশে নিশ্চিন্তে বসবাসের পথ রোধ করে দিল। আরো পড়ুন
ধূমকেতুর জন্ম পরিচয় কি? তার বাড়িই বা কোথায়? দাঁড়াও দাঁড়াও এতো উতলা হওয়া কিছু নেই... আরো পড়ুন ধূমকেতুর জন্ম পরিচয় কি? তার বাড়িই বা কোথায়? দাঁড়াও দাঁড়াও এতো উতলা হওয়া কিছু নেই। জানো তো, তাড়াহুড়া করা শয়তানের স্বভাব। আর শয়তান নিশ্চয় আমাদের প্রকাশ্... আরো পড়ুন ধূমকেতুর জন্ম পরিচয় কি? তার বাড়িই বা কোথায়? দাঁড়াও দাঁড়াও এতো উতলা হওয়া কিছু নেই। জানো তো, তাড়াহুড়া করা শয়তানের স্বভাব। আর শয়তান নিশ্চয় আমাদের প্রকাশ্য শত্রু। চলো ধূমকেতু সম্পর্কে কিছু খুচরো তথ্য জেনে আসা যাক। তথ্যগুলো ঝটপট মাথায় পুরে নিয়ো কিন্তু। সাধারণভাবে ধূমকেতু হলো এমন সৌরজাগতিক বস্তু, যা ধুলো, বরফ ও গ্যাসের দ্বারা গঠিত। এটি সূর্যের খুব নিকট দিয়ে পরিভ্রমণ করার সময় দর্শনীয় কোমা (একটি পাতলা, ক্ষণস্থায়ী বায়ুমণ্ডল) এবং কখনও লেজও প্রদর্শন করে। ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসের উপর সূর্যরশ্মির বিকিরণ ও সৌর বায়ুর প্রভাবে এমনটি সংঘটিত হয়। ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস মূলত বরফ, ধূলো ও ছোট ছোট পাথুরে কণার দুর্বল সম্মেলন। ধূমকেতু প্রস্থে মাত্র কয়েকশো মিটার থেকে দশ কিলোমিটার এবং লেজের দৈর্ঘ্য কয়েকশো কিলোমিটার অবধি হতে পারে। একটি ধূমকেতুর ব্যাপ্তিকাল কয়েক বছর থেকে শুরু করে কয়েকশো বছর পর্যন্ত টিকতে পারে। আরো পড়ুন
সমুদ্রের অথৈ নীল জলরাশির তীরে সাদা বালিয়াড়ীতে পড়ে থাকা ঝিনুক সাগরসৈকতের সৌন্দর্য... আরো পড়ুন সমুদ্রের অথৈ নীল জলরাশির তীরে সাদা বালিয়াড়ীতে পড়ে থাকা ঝিনুক সাগরসৈকতের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কিংবা কোন চপল বালিকার গলায় মালা হয়ে শোভা পায় ঝিনুকগুচ্ছ,... আরো পড়ুন সমুদ্রের অথৈ নীল জলরাশির তীরে সাদা বালিয়াড়ীতে পড়ে থাকা ঝিনুক সাগরসৈকতের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কিংবা কোন চপল বালিকার গলায় মালা হয়ে শোভা পায় ঝিনুকগুচ্ছ, যা তার কণ্ঠের শোভাবর্ধন করে। তবে ঝিনুকের মূল আবেদন এর বুকে লুকিয়ে থাকা মুক্তায়। মুক্তার উজ্জ্বলতা এবং চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের নজর কেড়েছে। ধাতুর মতো চাকচিক্য আর বাহারী রঙের কারণে মুক্তা মানবসমাজে বিশেষ মর্যাদা লাভ করেছে। নিজ গুণের বদৌলতে মুক্তা হয়ে উঠেছে অপার সৌন্দর্য আর দুর্লভ ও মূল্যবান সম্পদের উপমা। হয়ে উঠেছে সমাজের আভিজাত্য ও প্রাচুর্যের প্রতীক। মানবসভ্যতায় মুক্তার এতই গুরুত্ব, এতই মাহাত্ম্য। মুক্তা নিয়ে তোমরাও নিশ্চয়ই নানা কথা শুনেছো। কেউ কেউ চোখেও দেখেছো। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছো মুক্তা আসলে কী? এটি কী দিয়ে তৈরি? কীভাবে তৈরি হয় এই আজব বস্তুটি? আরো পড়ুন
হিগস বোসন কী, এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কীভাবে আমরা এত নিশ্চিত হলাম, কেনই বা আমরা একে... আরো পড়ুন হিগস বোসন কী, এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কীভাবে আমরা এত নিশ্চিত হলাম, কেনই বা আমরা একে খুঁজে পেতে এত মরিয়া হয়ে উঠেছিলাম– এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে কণা-পদ... আরো পড়ুন হিগস বোসন কী, এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কীভাবে আমরা এত নিশ্চিত হলাম, কেনই বা আমরা একে খুঁজে পেতে এত মরিয়া হয়ে উঠেছিলাম– এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে কণা-পদার্থবিদ্যার স্ট্যান্ডার্ড মডেলের অন্যান্য কণা সম্পর্কে আমাদের সবার আগে জানা দরকার। আমাদের জানা-শোনা মৌলিক কণার সংখ্যা খুব বেশি নয় – নেহায়েৎ হাতে গোনা। কিন্তু এর বাইরে আরও অনেক কণা থাকতে পারে, যেগুলো এখনও আমাদের অজানা। প্রতিটি মৌলিক কণার নির্দিষ্ট ভর ও স্পিন (ঘূর্ণন) থাকার পাশাপাশি এটি অন্য কণার উপর প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করে। কোন কণার এরকম বৈশিষ্ট্যসূচক ধর্মগুলো জেনে ফেললে– এটা কোন ধরনের কণা– তা আমরা সহজেই বলতে পারি। প্রশ্ন আসতে পারে– কেন একই ধরনের প্রতিটি কণার (যেমন- ইলেকট্রনের যেকোন কণা) প্রত্যেকটির ভর, স্পিন বা মিথস্ক্রিয়ার প্রকৃতি একই রকম হবে? এর কারণ হল, এরা প্রত্যেকে একই ফিল্ডের উদ্দীপন বা কম্পন থেকে সৃষ্টি হয়। আরো পড়ুন
পঞ্চম পর্বে এসে ভাবছিলাম একটু বিশ্রাম নিবো। কিন্তু না তা আর হলো কই। নাছোড়বান্দা... আরো পড়ুন পঞ্চম পর্বে এসে ভাবছিলাম একটু বিশ্রাম নিবো। কিন্তু না তা আর হলো কই। নাছোড়বান্দা সহকারি সম্পাদক সাহেবের কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে লিখতে বসে গেলাম। তোমরা পূর্ব... আরো পড়ুন পঞ্চম পর্বে এসে ভাবছিলাম একটু বিশ্রাম নিবো। কিন্তু না তা আর হলো কই। নাছোড়বান্দা সহকারি সম্পাদক সাহেবের কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে লিখতে বসে গেলাম। তোমরা পূর্বের একটি সংখ্যায় ইঁদুর-বিড়ালের মধ্যে বন্ধুত্ব নিয়ে পড়েছিলে। মনে না থাকলে একটু দেখে নিতে পারো। গতসংখ্যায় দেখেছি ফিতা কৃমি গরু ও শুকরের মাংসে পাওয়া যায়। গরুর তুলনায় শুকরের মাংসে বেশি পরিমাণে থাকে। এছাড়াও শুকরের মাংসে আরো অনেক পরিমাণে পরজীবী বাস করে। এসব পরজীবী প্রত্যেকেটিই মানুষের জন্য ভয়ানক সব রোগ বহন করে থাকে। আমরা শুকর নিয়ে পরবর্তীতে পূর্ণ একসংখ্যা লিখবো। আজ বিড়াল ও কুকুর বা পশমাবৃত প্রাণি ও রঙিন গোবরে পোকা সম্পর্কে জানা যাক। বিড়ালকে আমরা বেশিরভাগ মানুষই পছন্দ করি। বিড়ালের মস্তিষ্ক নিয়ে লেখার সময় একটি নাম মনে পড়লো। তিনি একজন সাহাবী হযরত আবু হুরায়রাহ (রাঃ)। যাকে বিড়ালের পিতা বলা হয়। আরো পড়ুন
তোমাদের মনে অবশ্যই প্রশ্ন দানা বেঁধে আছে! আমাদেরকে কে নিয়ন্ত্রণ করবে? হ্যাঁ, বন্... আরো পড়ুন তোমাদের মনে অবশ্যই প্রশ্ন দানা বেঁধে আছে! আমাদেরকে কে নিয়ন্ত্রণ করবে? হ্যাঁ, বন্ধুরা এ পর্বেই তা থাকছে। আর তোমাদের হয়তো মৌমাছিসহ গত পর্বের মস্তিষ্ক দখ... আরো পড়ুন তোমাদের মনে অবশ্যই প্রশ্ন দানা বেঁধে আছে! আমাদেরকে কে নিয়ন্ত্রণ করবে? হ্যাঁ, বন্ধুরা এ পর্বেই তা থাকছে। আর তোমাদের হয়তো মৌমাছিসহ গত পর্বের মস্তিষ্ক দখলকারী পরজীবীদের কথা মনে আছে। এ পর্বেও নতুন কিছু থাকছে। যা তোমাদের জানার আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিবে। সৃষ্টির সেরা জীবকে পুরোপুরিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে কেউ না পারলেও আংশিক করে থাকে। আজ তা নিয়ে আলোচনা করবো। তোমরা তো অবশ্যই প্রজাপতি অনেক পছন্দ করো তাই না! আজ প্রজাপতির গল্প শুনাই। কিছু প্রজাপতি তাদের বংশবৃদ্ধির জন্য শুঁয়োপোকাকে বেছে নেয়। প্রজাপতির ডিম গাছের কাণ্ডে বা পাতায় ছড়িয়ে রাখে। এসব ডিম শুঁয়োপোকা খাদ্য হিসাবে খেয়ে ফেলে। এই ডিম শুঁয়োপোকার পেটে মথে পরিণত হয়। মথগুলো একধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত করে। শুঁয়োপোকাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে মথগুলো প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করে। আরো পড়ুন
স্ট্রোক আমাদের দেশে খুব পরিচিত অসুখ। প্রতিদিনই হাসপাতালে স্ট্রোকের অনেক রোগী দেখ... আরো পড়ুন স্ট্রোক আমাদের দেশে খুব পরিচিত অসুখ। প্রতিদিনই হাসপাতালে স্ট্রোকের অনেক রোগী দেখতে পাওয়া যায়। সারাবিশ্বে এবং আমাদের দেশে প্রতিবছর স্ট্রোকের কারণে অনেক... আরো পড়ুন স্ট্রোক আমাদের দেশে খুব পরিচিত অসুখ। প্রতিদিনই হাসপাতালে স্ট্রোকের অনেক রোগী দেখতে পাওয়া যায়। সারাবিশ্বে এবং আমাদের দেশে প্রতিবছর স্ট্রোকের কারণে অনেক মানুষ মৃত্যুবরণ করে। অনেকে অসুস্থ হয়ে কর্মক্ষমতা হারায়। অথচ দেখা গেছে স্ট্রোক অনেকাংশে প্রতিরোধ করা যায়। স্ট্রোক হয়ে গেলে সে ব্যক্তি এবং পরিবারকে অবর্ণনীয় কষ্টের মধ্যে পড়তে হয়। তাই প্রতিরোধের দিকে সবার নজর দেয়া দরকার। স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ অ্যালকোহল। এখনই সবাইকে সচেতন হতে হবে। নাহলে অ্যালকোহল জনিত স্ট্রোক অনেক বৃদ্ধি পাবে। বয়স বাড়লে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। ছেলেদের স্ট্রোক বেশি হয়। কিন্তু এসব কারণ পরিবর্তন করা যায় না। তাই যেসব কারণ পরিবর্তন করা যায় সেদিকেই আমাদের বেশি দৃষ্টি দিতে হবে। আরো পড়ুন