ব্লগ সমূহ
‘জলবায়ু পরিবর্তন’ শব্দটা তোমাদের কাছে মোটামুটি পরিচিত। মোটামুটি বললে ভুল হবে, আস... আরো পড়ুন ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ শব্দটা তোমাদের কাছে মোটামুটি পরিচিত। মোটামুটি বললে ভুল হবে, আসলে ব্যাপকভাবে পরিচিত। বর্তমান সময়ে আলোচিত ইস্যু এটি। কোন নির্দিষ্ট জায়... আরো পড়ুন ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ শব্দটা তোমাদের কাছে মোটামুটি পরিচিত। মোটামুটি বললে ভুল হবে, আসলে ব্যাপকভাবে পরিচিত। বর্তমান সময়ে আলোচিত ইস্যু এটি। কোন নির্দিষ্ট জায়গার গড় জলবায়ুর দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তন যার ব্যাপ্তি কয়েক যুগ থেকে কয়েক লক্ষ বছর পর্যন্ত হতে পারে তাকে জলবায়ু পরিবর্তন বলা হয়। তোমাদের পাঠ্যবইতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত পড়েছ। কেন জলবায়ু পরিবর্তন হয়, এর মুল কারণ, কোন গ্যাসগুলো এর জন্য দায়ী এবং এর ফলাফল সম্পর্কে তোমরা অবশ্যই তোমাদের পাঠ্যবই থেকে অবগত। তাই এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করে আর সময় নষ্ট করবো না। জলবায়ু পরিবর্তনের যে বিষয়গুলো তোমরা পাঠ্যবইতে পড়নি, যেমন- জলবায়ু পরিবর্তনের পরিমাপ আমরা কিভাবে করি, সে সম্পর্কে আলোচনা করব। সেই সাথে জলবায়ু পরিবর্তনের কিছু মজার দিক নিয়েও আলোচনা করব, যেগুলো তোমরা পাঠ্যবইতে পাবে না। আরো পড়ুন
মহান সৃষ্টিকর্তা তার সৃষ্টি জগতের প্রতিটি সৃষ্টিকেই দিয়েছেন অনন্য বৈশিষ্ট্য যাতে... আরো পড়ুন মহান সৃষ্টিকর্তা তার সৃষ্টি জগতের প্রতিটি সৃষ্টিকেই দিয়েছেন অনন্য বৈশিষ্ট্য যাতে এটি তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সাথে সহজেই অভিযোজিত হতে পারে। জোনাকি প... আরো পড়ুন মহান সৃষ্টিকর্তা তার সৃষ্টি জগতের প্রতিটি সৃষ্টিকেই দিয়েছেন অনন্য বৈশিষ্ট্য যাতে এটি তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সাথে সহজেই অভিযোজিত হতে পারে। জোনাকি পোকাকে এরকম ভাবে দান করেছেন আলো নিঃসরণের ক্ষমতা। রাতের আঁধারে জোনাকির স্নিগ্ধ আলো যে কারো মনকেই শীতল করে দেবে। কিন্তু কৌতূহলী মন শুধু শীতল থেকেই ক্ষান্ত নয় বরং এই শীতলতার কারণ অন্বেষণে ব্যস্ত। আমরাও আজ সেই কৌতূহলী মনের অন্বেষণ থেকে প্রাপ্ত কিছু তথ্য জানার চেষ্টা করব। জোনাকি পোকার এই আলো দানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে ‘Bioluminescence’ বা জৈব দীপ্তি শব্দটির। কারণ এটাই হচ্ছে সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে বিশেষত জোনাকি পোকা আলো উৎপাদন করে। এটি আবার কেমিলুমিনিসেন্স বা রাসায়নিক দীপ্তির (Chemiluminescence) একটি ধরন। এরকম আলোদানকারী জীবের বিস্তৃতি কতটুকু তা আমাদের সবার আগে জানা প্রয়োজন। অনেকেই ভেবে বসতে পারো শুধু বুঝি জোনাকি পোকাই এ আলো তৈরির বাহাদুরি ক... আরো পড়ুন
বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকছে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকছে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভুবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকছে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের নানান মজার মজার ম্যাজিকাল এক্সপেরিমেন্ট। খুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন ম্যাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের! আজকে আমরা শিখবো কিভাবে ১০ মিনিটে ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে একটি ত্রিমাত্রিক হলোগ্রাম তৈরি করা যায়। যা যা লাগবে ১. সিডি কভার এর এর স্বচ্ছ অংশ ২. প্লাস্টিক কাটার জন্য কাঁচি বা ধারালো কোন বস্তু ৩. কলম বা পেন্সিল ৪. স্কেল ৫. গ্রাফ পেপার ৬. টেপ বা গ্লু যেভাবে তৈরি করবে... ১. প্রথমে গ্রাফ পেপারে কলম ও স্কেল দিয়ে চিত্রের মত করে একটি ট্রাপিজিয়াম আঁকো। (ট্রাপিজিয়ামটির ভূমি ৬ সেমিঃ, ওপরের বাহু ১ সেমিঃ এবং উচ্চতা ৩.৫ সেমিঃ হতে হবে।) ২. এবার গ্রাফ পেপারে অঙ্কিত ট্রাপিজিয়ামটি কেটে নাও। এবার এই ট্রাপিজিয়াম পেপ... আরো পড়ুন
আল্লাহর রহমতে আগের বছর (২০১৩) যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল, স... আরো পড়ুন আল্লাহর রহমতে আগের বছর (২০১৩) যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল, সে বিষয়টা (earth science বা ভূ-বিজ্ঞান) ছিল আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে স... আরো পড়ুন আল্লাহর রহমতে আগের বছর (২০১৩) যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল, সে বিষয়টা (earth science বা ভূ-বিজ্ঞান) ছিল আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে স্কুল-কলেজ পর্যায়ে অজানা একটা বিষয়। আর এবারের (২০১৪) বিষয় তথা জ্যোতির্বিজ্ঞানে (Astronomy) অনেক পরিচিত, আকর্ষণীয় ও কৌতূহলদায়ক হলেও এদেশে অনেক অবহেলিত একটি বিষয়। যেখানে আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও Astronomy পড়ার কোনরকম সুযোগ নেই, সেখানে অন্যান্য দেশে high school level থেকেই physics, chemistry, biology এর পাশাপাশি astronomy পড়ানো হয়। এই একটা বাক্যই হয়ত আমাদের অবস্থান বুঝিয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। যাই হোক, ২০০৭ সাল থেকেই Astronomy Olympiad -এর অঙ্গনে বাংলাদেশের পদযাত্রা। সেই ধারাবাহিকতায় এবারও Bangladesh Astronomical Association এর আয়োজনে আঞ্চলিক ও জাতীয় অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে বাছাই করা হয় দেশের প্রতিনিধিদের। আরো পড়ুন
আমাদের অনেকেরই ধারণা, ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যেও বিড়াল ভাল দেখতে পায়। কথাটি পুরোপু... আরো পড়ুন আমাদের অনেকেরই ধারণা, ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যেও বিড়াল ভাল দেখতে পায়। কথাটি পুরোপুরি সত্যি নয়! সম্পূর্ণ অন্ধকারের মধ্যে বিড়াল কখনই দেখতে পায় না। তবে স্ব... আরো পড়ুন আমাদের অনেকেরই ধারণা, ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যেও বিড়াল ভাল দেখতে পায়। কথাটি পুরোপুরি সত্যি নয়! সম্পূর্ণ অন্ধকারের মধ্যে বিড়াল কখনই দেখতে পায় না। তবে স্বল্প আলোর মধ্যে এরা আমাদের থেকে বেশ ভাল দেখতে পায়। এপরদিকে, দিনের বেলা, অধিক আলোতে এরা তেমন একটা ভাল দেখতে পায় না! চল জেনে নেই, এর পিছনে রহস্য কী। আমরা জানি, কোন বস্তু থেকে আলো যখন চোখে এসে পড়ে তখন ঐ বস্তুটি দৃশ্যমান হয়। বিড়ালের চোখ তার মাথার আকারের তুলনায় বেশ বড় হয়ে থাকে। তুলনামূলক বড় চোখের মধ্য দিয়ে অনেক বেশি পরিমাণ আলো চোখের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। একারণে অনেক অনুজ্জ্বল বস্তুও তারা ভাল দেখতে পায়। বাইনোকুলারও একইভাবে কাজ করে। বাইনোকুলারের তুলনামূলক বড় লেন্স অনেক বেশি আলো একীভূত করে আমাদের চোখে পাঠায়। তাই আমরা অনুজ্জ্বল এমনকি অদৃশ্য তারাগুলোকেও ভাল দেখতে পাই! আরো পড়ুন
যদি নৌকা থেকে কখনও লাফ দেয়ার সুযোগ হয়, তবে খেয়াল করে দেখবে যে, নৌকাটি খানিকটা পে... আরো পড়ুন যদি নৌকা থেকে কখনও লাফ দেয়ার সুযোগ হয়, তবে খেয়াল করে দেখবে যে, নৌকাটি খানিকটা পেছনের দিকে সরে যাচ্ছে। ঠিক কী কারণে এমন হচ্ছে, তা অনেকদিন মানুষকে ভাবিয়... আরো পড়ুন যদি নৌকা থেকে কখনও লাফ দেয়ার সুযোগ হয়, তবে খেয়াল করে দেখবে যে, নৌকাটি খানিকটা পেছনের দিকে সরে যাচ্ছে। ঠিক কী কারণে এমন হচ্ছে, তা অনেকদিন মানুষকে ভাবিয়েছে। অবশেষে সপ্তদশ শতকের শেষের দিকে স্যার আইজ্যাক নিউটন বল সম্পর্কিত যে ৩টি সুত্র প্রদান করেন, তার মাধ্যমে এর সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়। নিউটনের তৃতীয় সূত্র বলে, তুমি যদি কোন বস্তুর উপর বল প্রয়োগ কর, তবে ঐ বস্তুটিও সমমানের একটি বল তোমার উপর প্রয়োগ করবে। একারণে, তুমি যদি দেয়ালে হাত দিয়ে আঘাত কর, তবে দেয়ালও তোমাকে একই মানের বলে আঘাত করবে। ফলে তোমার হাত ব্যথা করবে। দেয়াল যদি পাল্টা এই বলটা তোমার উপর প্রয়োগ না করত, তবে কিন্তু তোমার হাতে ব্যথা লাগত না একদম! তুমি যখন নৌকা থেকে লাফ দাও, তখন তুমি পিছনের দিকে পা দিয়ে নৌকার উপর একটি বল প্রয়োগ কর। ফলে নৌকাটি পিছনের দিকে যেতে থাকে। আরো পড়ুন
সেতু বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে কোনো নদীর এপার থেকে অপর পাড়ে যাওয়ার রাস্তা কিংবা... আরো পড়ুন সেতু বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে কোনো নদীর এপার থেকে অপর পাড়ে যাওয়ার রাস্তা কিংবা ব্যস্ততম শহরে এক রাস্তার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া আরেক রাস্তা। যেখান দিয়ে চল... আরো পড়ুন সেতু বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে কোনো নদীর এপার থেকে অপর পাড়ে যাওয়ার রাস্তা কিংবা ব্যস্ততম শহরে এক রাস্তার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া আরেক রাস্তা। যেখান দিয়ে চলাচল করবে চাকাওয়ালা শত শত গাড়ি। সেতু অনেক রকমের হতে পারে। ঝুলন্ত সেতু, কাঠের সেতু, গাছের সেতু, ট্রাসের সেতু আর গতানুগতিক টাইপের সেতু তো রয়েছেই। কিন্তু যেই পানির ওপর সংযোগের জন্য সেতু নির্মাণ করা হয়, সেই পানির কোনো সেতু হতে পারে কী? পারে। বিচিত্র বিশ্বের এ এক বিচিত্র সংযোজন। পানির তৈরি সেতু! ওয়াটার ব্রিজ। তবে এটা ভাবলে ভুল হবে যে, সেতুটি তৈরিতে কেবল পানি ব্যবহৃত হয়েছে। মূলত, সেতুর মাধ্যমে জলপথ তৈরি করার কারণে এ সেতুটিকে “পানির সেতু” বলা হয়। এই তো, মাত্র কিছুদিন আগেই, ঢাকার কাজীপাড়ায় এক বিরল দৃশ্যের অবতারণা হয়েছিল! সেখানে দেখতে পাওয়া যায় শেওড়াপাড়া টু কাজীপাড়া পারাপার হচ্ছে নৌকায়! দেখে মনে হচ্ছে, কোনো নদীতে চলাচল করছে নৌকা, এক পাড় থেকে অন্য প... আরো পড়ুন
আলোক পিদিম বন্ধুরা, তোমরা বোধহয় জানো- বিশ্বজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো... আরো পড়ুন আলোক পিদিম বন্ধুরা, তোমরা বোধহয় জানো- বিশ্বজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো পানি। কিন্তু উৎসাহী মন যদি প্রশ্ন করে, তারপর? উত্তরটা বোধহয় হবে; আলো।... আরো পড়ুন আলোক পিদিম বন্ধুরা, তোমরা বোধহয় জানো- বিশ্বজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো পানি। কিন্তু উৎসাহী মন যদি প্রশ্ন করে, তারপর? উত্তরটা বোধহয় হবে; আলো। আলোর কারণেই আমরা অনুধাবন করতে পারি আমাদের চরাচর এবং টিকে থাকার গতিপ্রকৃতি। আর আলোর পরিপূরক কোন কিছুই হতে পারে না। আশ্চর্য ব্যাপার কি জানো, আমরা আমাদের চোখ দিয়ে যতখানি না আলোকে সনাক্ত করতে পারি— আলোর কার্যক্রম এবং কার্যকারিতা তার চেয়েও বহুগুণ বিস্তৃত৷ আলোর ৯০ শতাংশই আমাদের দৃষ্টিগোচর না হলেও- সেই আলোর উপর নির্ভর করে আমাদের জীবনযাত্রা স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে। প্রকৃতি রক্ষা পাচ্ছে ভারসাম্যহীন হওয়া থেকে। এবার একটু আড়মোড়া ভেঙ্গে মনোযোগ প্রয়োগ করো কিন্তু। অদৃশ্য আলো ইনফ্রারেডের সাথে পরিচয় পর্ব সারতে হবে যে। কোন আলো দৃষ্টিগোচর হওয়ার যোগ্যতা নির্ভর করে তার কম্পাঙ্কের উপর আরো পড়ুন
জাতীয় দৈনিকগুলিতে এমন শিরোনামের খবরই ছাপা হয়েছে কিছুদিন আগে । কিন্তু প্রশ্ন হল জ... আরো পড়ুন জাতীয় দৈনিকগুলিতে এমন শিরোনামের খবরই ছাপা হয়েছে কিছুদিন আগে । কিন্তু প্রশ্ন হল জীবের জীবনরহস্য আসলে কীভাবে উদ্ঘাটন করা হয় ? আর ইলিশ মাছের জীবনরহস্য ঘ... আরো পড়ুন জাতীয় দৈনিকগুলিতে এমন শিরোনামের খবরই ছাপা হয়েছে কিছুদিন আগে । কিন্তু প্রশ্ন হল জীবের জীবনরহস্য আসলে কীভাবে উদ্ঘাটন করা হয় ? আর ইলিশ মাছের জীবনরহস্য ঘেটেই বা কি হবে? মাথায় ঘুরতে থাকা এই কৌতূহল থেকেই লিখতে বসলাম । এসো প্রথমেই জেনে নিই “ জীবন রহস্য “ উদ্ঘাটনে সুনির্দিষ্ট কোন বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করা হয়। জীবনরহস্য উদ্ঘাটনে জীবের Genome sequencing জানার চেষ্টা করা হয় । জিনোম হচ্ছে কোন জীবের পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। অর্থাৎ, এর জীবনচক্রের প্রতিটি ধাপে যত কার্যক্রম রয়েছে সেগুলি পরিচালনার জন্যে যে নির্দেশনা প্রয়োজন তার সংরক্ষণস্থল । উদাহরণস্বরূপ, জীবের জন্ম, বৃদ্ধি, প্রজনন এবং পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াসহ জৈবিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় জিনোমের মাধ্যমে। আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে, জিনোম DNA ( Deoxyribonucleic Acid ) বা RNA ( Ribonucleic Acid ) দিয়ে গঠিত। ইলিশের জিনোমে ৭৬ কোটি ৮০ লাখ Nucleotide রয়েছে য... আরো পড়ুন
হাফিজের গোঙ্গানীর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল হাফিজের স্ত্রীর। হাফিজ কোন কথা বলছে না। শ... আরো পড়ুন হাফিজের গোঙ্গানীর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল হাফিজের স্ত্রীর। হাফিজ কোন কথা বলছে না। শুধু অস্ফুট শব্দ বের হয়ে আসছে তার মুখ থেকে। কয়েকবার ডাকার পরেও সাড়া না... আরো পড়ুন হাফিজের গোঙ্গানীর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল হাফিজের স্ত্রীর। হাফিজ কোন কথা বলছে না। শুধু অস্ফুট শব্দ বের হয়ে আসছে তার মুখ থেকে। কয়েকবার ডাকার পরেও সাড়া না পেয়ে একটু ধাক্কা দিতেই গোঙ্গানীর আওয়াজ বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু তার মাঝে ক্লান্তি আর ভয়ের ছাপ এখনও স্পষ্ট। হাফিজের সমস্যটা আজ নতুন নয়। ছোট বেলা থেকে এমন ঘটনা মাঝে মাঝেই ঘটে হাফিজের। ঘুমের মধ্যে কখনও হয়ত কোন ভয়ংকর প্রানী তার বুক চেপে ধরেছে হত্যার উদ্দেশ্যে, আর সে মুক্তির আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে কিন্তু নড়াচড়া পর্যন্ত করতে পারছে না। সে চিৎকার করে সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছে কিন্তু তার মুখ থেকে কোন শব্দও বের হচ্ছে না। অথবা কেউ ধাওয়া করছে আর সে মুক্তির জন্য দৌড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বারবার হোঁচট খেয়ে পড়ে যাচ্ছে। ধরে ফেলার মূহুর্তে অথবা ধরে ফেলার পরপর ক্লান্তির ছাপ নিয়ে ঘুম ভেঙ্গে যাচ্ছে। আরো পড়ুন
১৭১২ সালে থমাস নিউকমেন (১৬৬৪-১৭২৯) খনি থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য নিউকমেন স্টিম ই... আরো পড়ুন ১৭১২ সালে থমাস নিউকমেন (১৬৬৪-১৭২৯) খনি থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য নিউকমেন স্টিম ইঞ্জিন নামক বাষ্পচালিত পানির পাম্প তৈরি করেন। এরপরে ১৭৬৯ সালে জেমস ওয়... আরো পড়ুন ১৭১২ সালে থমাস নিউকমেন (১৬৬৪-১৭২৯) খনি থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য নিউকমেন স্টিম ইঞ্জিন নামক বাষ্পচালিত পানির পাম্প তৈরি করেন। এরপরে ১৭৬৯ সালে জেমস ওয়াট (১৭৩৬-১৮১৯) বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন। এরপরে ১৮৮২ সালে এডিসন ইলেকট্রিক লাইট স্টেশন হলে প্রথম বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়। যেখানে ১২৫ অশ্বশক্তির বাষ্পীয় ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়। এটাই প্রথম বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত শিল্পবিপ্লব ছিল শক্তির বিপ্লব। বাষ্পীয় ইঞ্জিনের উদ্ভাবনেই মাধ্যমেই এই বিপ্লব শুরু হয়েছিল। এর মাধ্যমে মানুষ ও পশুর শ্রমকে যন্ত্র দিয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয়। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বলতে তাপ দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সকল কেন্দ্রকে (যেমন গ্যাস, ডিজেল,নিউক্লিয়র এবং বাষ্প) বুঝায়। আজ আমরা বাষ্প দিয়ে চালিত তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্পর্কে জানবো। আরো পড়ুন
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের আনঅফিসিয়াল যাত্রা শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্র আর সোভিয়েতে... আরো পড়ুন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের আনঅফিসিয়াল যাত্রা শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্র আর সোভিয়েতের মধ্যকার স্নায়ুযুদ্ধের (Cold War) সময়। ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে য... আরো পড়ুন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের আনঅফিসিয়াল যাত্রা শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্র আর সোভিয়েতের মধ্যকার স্নায়ুযুদ্ধের (Cold War) সময়। ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে যুক্তরাষ্ট্র মহাকাশ যুদ্ধে প্রথমবারের মত সোভিয়েতকে পেছনে ফেলতে সমর্থ হয়। কিন্তু সোভিয়েতও দমে যাবার পাত্র নয়। তারা আর দ্বিতীয়বার হারার জন্য প্রস্তুত নয়। এজন্যই তারা মহাকশে সবচেয়ে বেশি সময় বিচরণ করার রেকর্ড গড়তে ১৯৭১ সালের ১৯ এপ্রিল সর্বপ্রথম ‘সালিউট-১ (Slayut-1)’ নামক সর্বপ্রথম স্পেস স্টেশন পাঠায় মহাকাশে। মহাকশে লম্বা সময় বিচরণ এবং মিলিটারি সার্ভেইল্যান্সের পাশাপাশি মহাশূন্যে মানুষের শরীর খাপ খাওয়ানো ছিল সালিউটের অন্যতম মিশন। মহাকাশে অবতরণ এবং বিচরণের জন্য প্রথম যে বাধা সালিউটকে অতিক্রম করতে হয় তা হল- পৃথিবীর আকর্ষণ বল উপেক্ষা করে তার কক্ষপথে বিচরণ করা। সালিউটের পরিকল্পনা ছিল তিনজন ক্রু নিয়ে তিন সপ্তাহ মহাশূন্যে বিচরণ করা। আরো পড়ুন
সৃষ্টিজগতের অপার বিস্ময়ের মধ্যে অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হচ্ছে পৃথিবী যার চার ভাগের... আরো পড়ুন সৃষ্টিজগতের অপার বিস্ময়ের মধ্যে অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হচ্ছে পৃথিবী যার চার ভাগের তিন ভাগই জলরাশি দ্বারা বিস্তৃত। জলভাগকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আরেক বি... আরো পড়ুন সৃষ্টিজগতের অপার বিস্ময়ের মধ্যে অন্যতম বিস্ময়কর স্থান হচ্ছে পৃথিবী যার চার ভাগের তিন ভাগই জলরাশি দ্বারা বিস্তৃত। জলভাগকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আরেক বিস্ময়কর জগৎ। সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবীর জীবজগত তাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখছে। সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে গাছপালা পানি ক্লোরোফিল, কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন করে থাকে যা আমাদের শরীরে বিভিন্ন উপায়ে প্রবেশ করে বেঁচে থাকার শক্তি যোগান দেয়। সাধারণত জীব খাদ্যের জন্য সৌর শক্তির উপর নিভর্রশীল। কিন্তু প্রশ্ন হলো গভীর সমুদ্রে সৌরশক্তি না পৌঁছানোর দরুন কীভাবে সামুদ্রিক জীব-জগত গভীর সমুদ্রে তাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখে? রহস্যময় পৃথিবীতে যেন রহস্যের কোনো শেষ নেই। এটিও রহস্য বটে। মূলত এখানে একধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় যা কেমোসিনথেসিস (রাসায়নিক সংশ্লেষন) নামে পরিচিত। এই বিক্রিয়ার ফলে সামুদ্রিক জীব-জগত খাদ্য প্রস্তুতের জন্য প্রয়োজনীয় ক... আরো পড়ুন
ফ্লাইং সসার ( Flying Saucer) চাকতি আকৃতির রহস্যময় ধাতব মহাকাশযান। অনেকে যাকে ভিন... আরো পড়ুন ফ্লাইং সসার ( Flying Saucer) চাকতি আকৃতির রহস্যময় ধাতব মহাকাশযান। অনেকে যাকে ভিনগ্রহী মহাকাশযান নামে চিনেন। খ্রিষ্টীয় বর্ষ (A.D) শুরুর আগে থেকে আমাদের... আরো পড়ুন ফ্লাইং সসার ( Flying Saucer) চাকতি আকৃতির রহস্যময় ধাতব মহাকাশযান। অনেকে যাকে ভিনগ্রহী মহাকাশযান নামে চিনেন। খ্রিষ্টীয় বর্ষ (A.D) শুরুর আগে থেকে আমাদের মনে নানা জল্পনা-কল্পনা এই ফ্লাইং সসার নিয়ে যা মানুষ কে প্রতিনিয়ত হতবুদ্ধি করেছে, বাড়িয়েছে উত্তেজনা। আর আমরাও খুজে চলেছি এই ফ্লাইং সসারের উৎস । ফ্লাইং সসারই হোক বা গুপ্তচর বিমান কিংবা অশনাক্ত বিমানই হোক সবই UFO এর অন্তর্গত। UFO মানে হল Unidentified Flying Object অর্থাৎ, অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তু। খ্রিষ্টপূর্ব ১৫-তে মিশরের আকাশে অদ্ভুত আগুনের গোলা দেখেছিল মিশরীয়রা। সেনাবাহিনী সেই আগুনের গোলার উৎস খোঁজার অনেক চেষ্টা করল, কিন্তু তৎক্ষণাৎ সেগুলো উধাও। ষোড়শ শতকে কি কোন মহাকাশ যান ছিল? প্রশ্ন থেকে যায়।এরপর থেকে নীল গ্রহের আকাশে এ ধরনের ঘটনার ঘনঘটা চলতে থাকে। ১৬৮৬ সালের জার্মানির লিপজিক আধিবাসিরা , ১৭৫৬ সালে সুইডেনের লোকেরা আকাশে উড়তে থাকা রহস্যময় ধাতব... আরো পড়ুন
ভেজাল। শব্দটা শুনে বিরক্ত হলে নাকি? অবশ্য বিরক্ত হবারই কথা। আমাদের চারপাশে যে পর... আরো পড়ুন ভেজাল। শব্দটা শুনে বিরক্ত হলে নাকি? অবশ্য বিরক্ত হবারই কথা। আমাদের চারপাশে যে পরিমাণ ভেজাল তাতে বিরক্ত হবারই কথা। সত্যিকথা বলতে সব ভেজাল যে খারাপ তা ক... আরো পড়ুন ভেজাল। শব্দটা শুনে বিরক্ত হলে নাকি? অবশ্য বিরক্ত হবারই কথা। আমাদের চারপাশে যে পরিমাণ ভেজাল তাতে বিরক্ত হবারই কথা। সত্যিকথা বলতে সব ভেজাল যে খারাপ তা কিন্তু নয়, কিছু ভেজাল প্রয়োজন এবং ভাল কাজে ব্যবহার হয়। মূল কথা, এটা কে কোথায় কীভাবে ব্যবহার করছে তাই লক্ষণীয়। যেমন ফরমালিন, এটা মানুষের প্রয়োজনে বিভিন্ন বস্তু সংরক্ষণের অথবা ঔষধ তৈরির জন্য ব্যবহার করা হত। আবার ইউরেনিয়ামের কথাই ধরো, এটা মানুষের শক্তির উৎসের যোগান দেওয়ার জন্যই সৃষ্টিকর্তা আমাদের উপহার দিয়েছিলেন, কিন্তু এটা আমরা নিজেদের ধ্বংসের কাজে ব্যবহার করছি। কি অনেক উপদেশ দিয়ে ফেললাম? উপদেশ শুনতে শুনতে যে তোমরা বিরক্ত তা জানি, আর বয়সটা যদি হয় ফটিকের তাহলে তো সেরেছে! যাক এবার মূল কথায় আসি, সেমিকন্ডাক্টর সম্পর্কে তোমরা তো জানো। সেমিকন্ডাক্টরকে নানা ভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। আরো পড়ুন