ব্লগ সমূহ
মহাকাশ গবেষণা কেবলমাত্র মানুষের বৈজ্ঞানিক উন্নতির নিদর্শন ছিল না বরং একজাতির উপ... আরো পড়ুন মহাকাশ গবেষণা কেবলমাত্র মানুষের বৈজ্ঞানিক উন্নতির নিদর্শন ছিল না বরং একজাতির উপর অন্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার এক অঘোষিত লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। বিশে... আরো পড়ুন মহাকাশ গবেষণা কেবলমাত্র মানুষের বৈজ্ঞানিক উন্নতির নিদর্শন ছিল না বরং একজাতির উপর অন্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার এক অঘোষিত লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকা আর সোভিয়েত-ইউনিয়নের মধ্যে যে স্নায়ুযুদ্ধ (Cold War) শুরু হয় তার অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল মহাকাশ জয়ের প্রতিযোগিতা। ১৯৫৭ সালে মনুষ্যবিহীন (Unmanned) প্রথম মহাকাশযান স্পুটনিক-১ উৎক্ষেপন করে সেই প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যায় বর্তমান রাশিয়া(তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন)। প্রথম মানুষ হিসেবে মহাকাশ ভ্রমন করেন ইউরি গ্যাগারিন ১৯৬১ সালে। অখ্যাত এই প্রকৌশলী রাতারাতি সোভিয়েত-ইউনিয়নের জাতীয় বীর-এ পরিণত হলেন। পুরো প্রক্রিয়াটির পেছনে যিনি মূল কারিগর ছিলেন সেই সের্গেই কোলোরেভ জীবদ্দশায় কোন কৃতিত্ব পাননি। ১৯৬৬ সালে কোলারভের মৃত্যুর পর তার নাম প্রথম প্রকাশ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। কেননা চল্লিশের দশকে কথিত দেশদ্রোহিতার অভিযোগে কোলোরেভ সাজাপ্রাপ্ত... আরো পড়ুন
“ক্লাউড কম্পিউটিং”! সেইটা আবার কি জিনিস! একি মেঘের গণনা... তোমাদের অনেকের কাছেই... আরো পড়ুন “ক্লাউড কম্পিউটিং”! সেইটা আবার কি জিনিস! একি মেঘের গণনা... তোমাদের অনেকের কাছেই এই টার্মটি অজানা। আবার অনেকে আগে শুনলেও ঠিক বুঝতে পার নি, তাই না? এক... আরো পড়ুন “ক্লাউড কম্পিউটিং”! সেইটা আবার কি জিনিস! একি মেঘের গণনা... তোমাদের অনেকের কাছেই এই টার্মটি অজানা। আবার অনেকে আগে শুনলেও ঠিক বুঝতে পার নি, তাই না? এক কথায়, এইটা একটা কম্পিউটার রিসোর্স শেয়ারিং সিস্টেম (কম্পিউটারের রিসোর্স হচ্ছে এর র্যাম এবং সিপিউ এর প্রসেসিং ক্ষমতা যা ইন্টেল, কোর এককে প্রকাশ করে), যেখানে তোমার পিসির সাথে যুক্ত থাকবে উচ্চ গতির কোন সুপার কম্পিউটার, আর এই সিস্টেম এর মাধ্যমে তুমি তোমার পিসিতেই পেতে পারবে সুপার কম্পিউটারের সুবিধা(তোমার পিসিই হবে ভার্চুয়াল সুপার কম্পিউটার)। নব্বইয়ের দশকে অনেকগুল পিসিকে তারের মাধ্যমে সংযুক্ত করে এই সুবিধা লাভের চেষ্টা করা হয়, কিন্তু তারের মাধ্যমে হওয়ায় তা তেমন জনপ্রিয় হয়নি, তবে সেটাই ছিল ক্লাউড কম্পিউটিং এর প্রথম ধাপ। পরবর্তীতে ২০০০ সালে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার ফলে জন্ম লাভ করে ক্লাউড এবং ২০০৫-০৬ সাল থেকে শুরু হয় আমাজন ডট কমের (amazon.com) ইলাস্ট... আরো পড়ুন
ওয়ার্ল্ড কাপ শুনলেই এদেশের মানুষ বুঝে ক্রিকেট অথবা ফুটবল। ক্রিকেটের তাৎপর্য বাংল... আরো পড়ুন ওয়ার্ল্ড কাপ শুনলেই এদেশের মানুষ বুঝে ক্রিকেট অথবা ফুটবল। ক্রিকেটের তাৎপর্য বাংলাদেশে একটু অন্যরকম; তার কারণ ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশের ভূমিকা, বাংলাদে... আরো পড়ুন ওয়ার্ল্ড কাপ শুনলেই এদেশের মানুষ বুঝে ক্রিকেট অথবা ফুটবল। ক্রিকেটের তাৎপর্য বাংলাদেশে একটু অন্যরকম; তার কারণ ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশের ভূমিকা, বাংলাদেশের অবস্থান। এই খেলার সাধারণ নিয়ম-কানুন জানেনা এমন মানুষ বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া কঠিন। যখন কে জিতবে কে হারবে সেই চিন্তায় সারাদেশের মানুষের দৃষ্টি প্রতিটি বলের দিকে তখন নতুন প্রজন্মের বিজ্ঞানমনস্ক ছেলে-মেয়েদের চিন্তা, “কি দরকার শুধু শুধু কয়েকজন মানুষকে আম্পায়ার রাখার? পুরো কাজটা তো কম্পিউটার একাই নিখুঁতভাবে করতে পারে! কোন কারণে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে বসলে খেলার গাম্ভীর্যই নষ্ট। ইদানিং আবার Decision Review System(DRS) চালু হয়েছে। যার মাধ্যমে কোন আম্পায়ার যদি ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলেন তা পরে আবার পাল্টাতে হয়। তাও আবার ভঙ্গিটা এমন যেন ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছেন!” ক্রিকেটে তাও খেলার মধ্যে সিদ্ধান্ত বনাম প্রযুক্তির প্রভাব ততটা না যতটা ফুটবলের মধ্যে দর্শকেরা অনুভব... আরো পড়ুন
গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট লাফ দিয়ে ১৯০১ থেকে ১৯০৩ সালে চলে যাব। তবে, আলোচনায় এবারেও পদার্থবিদ্য... আরো পড়ুন গত সংখ্যায় আমরা পদার্থবিদ্যায় প্রথম নোবেল নিয়ে জেনেছিলাম। এবারে আমরা একটি ছোট্ট লাফ দিয়ে ১৯০১ থেকে ১৯০৩ সালে চলে যাব। তবে, আলোচনায় এবারেও পদার্থবিদ্যাই থাকছে। গত বারের সাথে এবারের কিছুটা মিল আছে। গত বার ছিল এক্স-রে। আর এবার হচ্ছে তেজস্ক্রিয়তা। মিলটা এখানেই। সেবার অবশ্য রন্টজেন একাই নোবেল পকেটে পুরেছিলেন। কিন্তু এবার নোবেল তিন জন ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ১৯০১ সালে প্রথম নোবেল পেয়েছেন একজন ব্যক্তি। ১৯০২ সালে পেয়েছেন দুই জন বিজ্ঞানী। আর, ১৯০৩ সালে এ পুরস্কার পেলেন তিন জন বিজ্ঞানী। একজন একজন করে বাড়ছে। বিকিরণের উপর চুম্বকত্বের প্রভাব নিয়ে গবেষণার সুফল দিয়ে নেদারল্যান্ডের দুই স্বদেশী হেনরি লরেঞ্জ ও পিটার জ্যিম্যান ১৯০২ সালে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।কিন্তু ১৯০২ সাল একটু স্পেশাল। প্রথমত, এ বছর নোবেল পেয়েছেন একজন নারীও। শুধু তাই নয়, এটাই আবার প্রথম পারিবারিক নোবেল। আরো পড়ুন
গণিত মানেই সৌন্দর্য। গণিতের সৌন্দর্যকে বই-খাতার ভেতর ধামা-চাপা দেওয়া আর মনের গভী... আরো পড়ুন গণিত মানেই সৌন্দর্য। গণিতের সৌন্দর্যকে বই-খাতার ভেতর ধামা-চাপা দেওয়া আর মনের গভীর থেকে অনুভব করা, এই দুইয়ের মাঝে যোজন যোজন ব্যাবধান বিদ্যমান। আজ আমরা... আরো পড়ুন গণিত মানেই সৌন্দর্য। গণিতের সৌন্দর্যকে বই-খাতার ভেতর ধামা-চাপা দেওয়া আর মনের গভীর থেকে অনুভব করা, এই দুইয়ের মাঝে যোজন যোজন ব্যাবধান বিদ্যমান। আজ আমরা আমাদের চিরাচরিত অবস্থা থেকে একটু বেরিয়ে আসার চেষ্টা করি। ‘গণিত’ এই শব্দটা শুনলে প্রথমে যে দুটো জিনিস আমার মাথায় আসে তা হল ফিবোনাচি ধারা আর পাই (π) । আমার পৃথিবীতে সবচেয়ে আদরের ধ্রুব হল পাই (π=৩.১৪১৫৯….) আর ধারাটি হল ফিবোনাচি ধারা। এই উপাখ্যানটি মূলত ফিবোনাচি ধারাকে নিয়ে; এখানে আমরা এই ধারার আবিষ্কার ও আবিষ্কারক, এর কিছু বৈশিষ্ট্য, তৈরীর উপায় এবং কিছু রহস্যময়তা সম্পর্কে একে একে জানবো। এই ধারাটি আবিষ্কার করেন ইতালীয় গণিতবিদ ফিবোনাচি (জন্ম-মৃত্যু: ১১৭০-১২৪০ খ্রীস্টাব্দ) । বিখ্যাত নগরী পিসায় তার জন্ম। তিনিই প্রথম তার বিখ্যাত বই Liber Abaci তে (১২০২ সালে) এই ধারার কথা উল্লেখ করেন এবং আবিষ্কারক হিসেবে এই আরো পড়ুন
কেউ ভাবে সুস্বাস্থ্য মানে হলো সুন্দর স্বাস্থ্য অর্থ্যাৎ বিশাল একটা দেহ । বড় আকার... আরো পড়ুন কেউ ভাবে সুস্বাস্থ্য মানে হলো সুন্দর স্বাস্থ্য অর্থ্যাৎ বিশাল একটা দেহ । বড় আকারের পেট । মোটা মোটা হাত পা…. যারা বুদ্ধিমান তারা হয়ত বলবে , সুস্বাস্থ্য... আরো পড়ুন কেউ ভাবে সুস্বাস্থ্য মানে হলো সুন্দর স্বাস্থ্য অর্থ্যাৎ বিশাল একটা দেহ । বড় আকারের পেট । মোটা মোটা হাত পা…. যারা বুদ্ধিমান তারা হয়ত বলবে , সুস্বাস্থ্য থাকা মানে হলো রোগমুক্ত থাকা। কিন্তু ,WHO ( word health organization ) শুধুমাত্র রোগমুক্ত থাকাটাকেই সুস্বাস্থ্য বলেনি । তার ভাষায় : Health is a state of complete physical ,mental and social well-being । তাহলে বুঝতেই পারছ? সুস্বাস্থ্য অধিকারী সেই ব্যাক্তি, যে পারিবারিক মানসিক ও সামাজিক দিক থেকে ভাল আছে। এবার চলো নিজের শরীর ও মনটা সুস্থ্য আছে কিনা তা পরিমাণ করার টেকনিক শিখে ফেলি। আমি ধরে নিচ্ছি , তুমি আপাতত রোগমুক্ত। কিন্তু তোমার শরীরটা কি ভাল যাচ্ছে ? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে একটি পরীক্ষা করতে হবে। এ জন্য জানতে হবে BMI (Body mass index) এবং WC ( wrist circumference ) এর মান। আরো পড়ুন
১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কল... আরো পড়ুন ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল বায়ান্নোর স্মৃতি ধারণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে সামনে র... আরো পড়ুন ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল বায়ান্নোর স্মৃতি ধারণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে সামনে রেখে দাঁড়িয়ে আছে সদর্পে। এর পাশেই রয়েছে দেশের অপর দুটি শীর্ষ বিদ্যাপীঠ- বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এতে ৫ বছর মেয়াদী এমবিবিবিএস কোর্স ছাড়াও রয়েছে স্নাতকোত্তর পর্যায়েও বিভিন্ন কোর্স। পাশাপাশি চলে সরকারী চিকিৎসা সেবা। দেশের প্রথম বার্ন ইউনিট এ হাসপাতালেই অবস্থিত। কলেজের মূল ভবন নির্মিত হয় ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের আগেই। তখন ভবনটি পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের প্রধান সচিবালয় হিসেবে ব্যবহৃত হত। পরবর্তীতে ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে, এই ভবনের এক অংশে ঐ প্রতিষ্ঠানের মেডিকেল সেন্টার স্থাপিত হয়। বাকি অংশে ছাত্রাবাস ও কলা অনুষদের প্রশাসনিক দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ১৯৩৯ সালে ঢাকা ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল ব্রিটিশ সরকারের... আরো পড়ুন
পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘... আরো পড়ুন পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘র্যায়েথন’ এর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অনেকের মত তিনিও... আরো পড়ুন পার্সি স্পেন্সার আমেরিকার বিখ্যাত অস্ত্র ও ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘র্যায়েথন’ এর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অনেকের মত তিনিও আমেরিকান নেভি-তে খণ্ডকালীন দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ইলেকট্রনিক্সের জিনিয়াস হিসেবে তাঁর বেশ নামডাক হয়। ১৯৪৫ সালের কথা, স্পেন্সার একটি ‘ম্যাগ্নেট্রন’ নিয়ে নাড়াচাড়া করছিলেন। ‘ম্যাগ্নেট্রন’ রাডারে অণুতরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ এর উৎস হিসেবে কাজ করত। দুটি চৌম্বক ক্ষেত্রের পারস্পরিক ক্রিয়ার ফলে এক ধরণের উচ্চ কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট তরঙ্গ নির্গত হয়। তখনও পর্যন্ত ‘ম্যাগ্নেট্রন’ ব্যবহৃত হত রাডারের পাওয়ার সোর্স বা শক্তির উৎস হিসেবে। যাহোক, ম্যাগ্নেট্রন নিয়ে কাজ করার সময় মিঃ স্পেন্সার তার প্যান্টের চারপাশে পুড়ে যাওয়ার একটা অনুভূতি পেলেন। তিনি লক্ষ্য করলেন তার পকেটে থাকা চকোলেট-এর বারটি গলে যাচ্ছে। তাঁর বুঝতে বাকি রইলো না যে ম্যাগ্নেট্রন নিঃসৃত মাইক্রোওয়েভ থেকেই এই ‘... আরো পড়ুন
স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি অধ্যয়নরত দুই ছাত্র ল্যারি পেইজ ও সেরগেই ব্রিনের... আরো পড়ুন স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি অধ্যয়নরত দুই ছাত্র ল্যারি পেইজ ও সেরগেই ব্রিনের হাত ধরে একটি সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগলের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও কালের স্রোতে... আরো পড়ুন স্টানফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি অধ্যয়নরত দুই ছাত্র ল্যারি পেইজ ও সেরগেই ব্রিনের হাত ধরে একটি সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগলের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও কালের স্রোতে আজ এটি পরিণত হয়েছে এক বিশাল মহীরুহে। হয়ে পড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অবিচ্ছেদ্য বন্ধুতে। গুগলের সেবা বর্তমানে কতটা প্রয়োজনীয় এবং ব্যাপক তা বোঝা যায় ওয়েবসাইট র্যাংকিং এর সাইট alexa.com এর শীর্ষ ২০টি সাইটে গুগলের পরিচালিত সাতটির অধিক ডোমেইন দেখে। গুগলের অন্যনায় ডোমেইনগুলোও আছে উপরের দিকেই, প্রত্যেক দেশেই। ল্যারি পেইজ ও সেরগেউ ব্রিন- দু’জনেই ছিলেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএচডি অধ্যয়নরত ছাত্র। প্রাথমিকভাবে এই সার্চ ইঞ্জিনটি স্ট্যানফোর্ডের ওয়েবসাইটে google.stanford.edu নামে ব্যবহৃত হত। পরবর্তীতে ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ সালে google.com ঠিকানাটি নিবন্ধিত হয়। টেক্সট পড়ে তোমার কাছে কোন কিছু বুঝতে কঠিন লাগছে? চলে যাও আরো পড়ুন
হঠাৎ বিকট আওয়াজের মিসাইল আঘাত হানল। চারদিকে মানুষের হাহাকার এবং তীব্র চিৎকার। কী... আরো পড়ুন হঠাৎ বিকট আওয়াজের মিসাইল আঘাত হানল। চারদিকে মানুষের হাহাকার এবং তীব্র চিৎকার। কী হল? সবার একই চিন্তা! কী বিভীষিকা ! কী হল? তাহলে আর কেউ না। ড্রোন! ড... আরো পড়ুন হঠাৎ বিকট আওয়াজের মিসাইল আঘাত হানল। চারদিকে মানুষের হাহাকার এবং তীব্র চিৎকার। কী হল? সবার একই চিন্তা! কী বিভীষিকা ! কী হল? তাহলে আর কেউ না। ড্রোন! ড্রোন! হ্যাঁ, ড্রোন এর কথাই বলছি। ড্রোন এখনকার সময়ের নতুন ঝলক। ড্রোন DRONE) শব্দের আভিধানিক অর্থ গুঞ্জন। এর চলার শব্দের সাথে মৌমাছির গুঞ্জন এর মিল থাকার কারনেই এর এই নাম। ভালই তো মিল। ইহা মনুষ্যবিহীন বিমান। মানে কি জানো? এটি পাইলট ছাড়াই আকাশে উড়ে বেড়াতে পারে। শুধু কি তাই, এ বিমান আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ, শত্রুদের বেতার ও রাডার সিস্টেমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। অবাক করা বিষয় হল, নিজ দেশের আকাশসীমা পাহারা দেয়া, আড়ি পেতে তথ্য জোগাড় করা থেকে শুরু করে প্রয়োজনে আরও ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে পারে। আর মজার ব্যাপার কি জানো, এসব বিমান পাইলটবিহীন হওয়ায় যুদ্ধে পাইলটের মৃত্যুঝুঁকি থাকে না তাই যে কোনো পরিস্থিতিতে এ ধরনের বিমান ব্যবহার করা যায়। কত্তো সুবিধা! এত... আরো পড়ুন
একবার শহর থেকে এক লোক গ্রামে ঘুরতে গেলেন। কিন্তু পথ হারিয়ে ফেলায় রাতে আর আসা হলো... আরো পড়ুন একবার শহর থেকে এক লোক গ্রামে ঘুরতে গেলেন। কিন্তু পথ হারিয়ে ফেলায় রাতে আর আসা হলো না। ওদিকে কোন আত্মীয়ও নেই যার বাসায় রাতটা কাটানো যায়। কারো বাড়িতে আশ্... আরো পড়ুন একবার শহর থেকে এক লোক গ্রামে ঘুরতে গেলেন। কিন্তু পথ হারিয়ে ফেলায় রাতে আর আসা হলো না। ওদিকে কোন আত্মীয়ও নেই যার বাসায় রাতটা কাটানো যায়। কারো বাড়িতে আশ্রয়ও পেলেন না। শেষে এক লোক তাকে এক পোড়া বাড়ির সন্ধান দিলো। ভূতে তার বিশ্বাস নেই। ভদ্রলোক সেখানেই রাতটা কাটিয়ে দিলেন। ভোরের দিকে ভূত এসে হাজির! যেন তেন ভূত নয়, ধবধবে সাদা কাপড় পরিহিত কঙ্কালসার এক ভূত। হাতে চিক চিক করছে ধারালো ছুরির ফলা। কাছে এসে সে ঘোষণা করল, আমার আস্তানায় এসেছো, মরতে হবে তোমাকে। লোকটা কাকুতি জানাল, "দেখ, আমি তোমার কোন পাকা ধানে মই দেইনি। আমার আর কোন উপায় ছিল না।" ভূতঃ হ্যাঁ, সুযোগ একটা তোমাকে দিতে পারি। দেখি তোমার গণিতে মাথা কেমন। আচ্ছা, বল দুইয়ে দুইয়ে কত? সময় দশ মিনিট। বলতে পারলে বেঁচে যাবে। লোকটা মনে মনে ভীষণ খুশি। যাহ! বাঁচলাম। ভূতটার মাথায় তো গোবর ছাড়া কিছু নেই। আরো পড়ুন
সহকারী সম্পাদক মেহেদী ভাইয়ার ফোন। বললেন, আমাদের ব্যাপন প্রত্রিকার প্রকাশক মোশারফ... আরো পড়ুন সহকারী সম্পাদক মেহেদী ভাইয়ার ফোন। বললেন, আমাদের ব্যাপন প্রত্রিকার প্রকাশক মোশারফ স্যারের সাথে দেখা করতে হবে। বেশি ব্যস্ততা নেই। রাজি হয়ে গেলাম। স্যারে... আরো পড়ুন সহকারী সম্পাদক মেহেদী ভাইয়ার ফোন। বললেন, আমাদের ব্যাপন প্রত্রিকার প্রকাশক মোশারফ স্যারের সাথে দেখা করতে হবে। বেশি ব্যস্ততা নেই। রাজি হয়ে গেলাম। স্যারের সাথে আলাপ শেষ করলাম মাগরিবের একটু আগেই। কাছেই বিজ্ঞান জাদুঘর। প্রতি শনি ও রোববার এখানে সন্ধ্যার পরে টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশ দেখানো হয়। বললাম, ভাইয়া, বিজ্ঞান জাদুঘরতো কাছেই। চলেন,আকাশটা দেখে আসি। উনিও রাজি। বললেন,"বের যখন হয়েছিই, একটা কাজ না করে দুইটা কাজ সেরে ফেলি। ব্যাপন ভ্রমণ!" না হেসে পারলাম না। পা বাড়ালাম বিজ্ঞান জাদুঘরের দিকে। তবে, আকাশে খণ্ড খণ্ড মেঘ। মেঘলা আকাশে আবার টেলিস্কোপে আকাশ দেখে মজা নেই। তবে, ভরসা হল আকাশে মেঘের আধিপত্য অতটা বেশি না। তাই মেঘ আমাদের ব্যাপন ভ্রমণের উৎসাহে ভাটা দিতে ব্যর্থ হলো। পৌঁছতে পৌঁছতে আজান পড়ল। জাদুঘরের সামনেই মসজিদ। নামাজটা পড়ে নিলাম। আকাশ দেখানো হয় দুই তলা ভবনের ছাদে। গিয়ে দেখলাম, আমাদের আগেই আরো দশ বারো জ... আরো পড়ুন
বিজ্ঞানের জাদুর ভূবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভূবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গনিতে... আরো পড়ুন বিজ্ঞানের জাদুর ভূবনে স্বাগতম। ব্যাপন ম্যাজিকে থাকবে বাসায় করার উপযোগী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সিলেবাসের আওতাভুক্ত পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গনিতের নানান মজার মজার ম্যাজিকাল এক্সপেরিমেন্ট। ক্ষুদে বিজ্ঞানী হতে চাও! তাহলে, ব্যাপন ম্যাজিকগুলো তোমার বাসায় ট্রাই কর। আর ম্যাজিক দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দাও বন্ধুদের।১। ফুল রাঙ্গানোঃ বন্ধুরা! পৃথিবীতে আমরা নানান রঙের নানান বাহারের ফুল দেখি। আমাদের কারো প্রিয় লাল রঙের ফুল, আবার কারো প্রিয় নীল ফুল, আবার কারো পছন্দ হলুদ রঙের ফুল। যে কোন ফুলের রং কিন্তু তুমি নিজেই পাল্টে তোমার পছন্দমতো রঙে রাঙিয়ে তুলতে পারো। এসো দেখি কিভাবে ফুল পছন্দমত রঙ্গে রাঙ্গানো যায়।আমরা জানি, গাছ মূলের মাধ্যমে পানি ও খাবার গ্রহণ করে। গাছের কাণ্ডে জাইলেম ভেসেল নামে এক ধরণের টিস্যু থাকে। জাইলেম ভেসেল মূল থেকে গাছের বিভিন্ন অংশে পানি পরিবহণ করে। এরপর সালোক-সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় সবুজ পাত... আরো পড়ুন
আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড (IMO) ৪২ পয়েন্ট এর ৬ টি সমস্যা সংক্রান্ত একটি বাৎসরি... আরো পড়ুন আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড (IMO) ৪২ পয়েন্ট এর ৬ টি সমস্যা সংক্রান্ত একটি বাৎসরিক গণিত প্রতিযোগিতা। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান প্রতিযোগিতাসমূহের (Internation... আরো পড়ুন আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড (IMO) ৪২ পয়েন্ট এর ৬ টি সমস্যা সংক্রান্ত একটি বাৎসরিক গণিত প্রতিযোগিতা। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান প্রতিযোগিতাসমূহের (International Science Olympiad) মধ্যে এটিই সবচেয়ে পুরাতন। আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড সর্বপ্রথম ১৯৫৯ সালে রোমানিয়াতে অনুষ্ঠিত হয়। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবছর(১৯৮০ সাল ছাড়া) এটি অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। প্রায় ১০০ টি দেশ থেকে ছয় সদস্যের ১০০ টি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে থাকে।এই প্রতিযোগিতাটি দুই দিন ব্যাপি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগীরা প্রতিদিন সাড়ে চার ঘণ্টা সময় পাবে তিনটি প্রবলেম সমাধানের জন্য। প্রতিটা প্রবলেম এর জন্য ৭ পয়েন্ট। এখানে কোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায় না। যেহেতু এই প্রতিযোগিতায় কেবল স্কুল এবং কলেজের শিক্ষার্থীরা অর্থাৎ সেকেন্ডারি এবং ইন্টারমিডিয়েট লেভেলের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারে তাই প্রশ্নগুলোও তাদের সমাধানোপযোগি করে নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত... আরো পড়ুন
‘ইঞ্জিন’ শব্দটির সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ইঞ্জিনের ব্যবহার আ... আরো পড়ুন ‘ইঞ্জিন’ শব্দটির সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ইঞ্জিনের ব্যবহার আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে। বাসা বাড়ি থেকে শুরু করে জলে, স্থলে,আকাশে, অ... আরো পড়ুন ‘ইঞ্জিন’ শব্দটির সাথে পরিচিত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ইঞ্জিনের ব্যবহার আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে। বাসা বাড়ি থেকে শুরু করে জলে, স্থলে,আকাশে, অফিস আদালত কল কারখানা সব জায়গাতে ইঞ্জিনের ব্যবহার। আকাশের সেই বিশাল বড় বিমান, সমুদ্রের জাহাজ থেকে শুরু করে রাস্তায় চলা মোটরসাইকেল, সবই সম্ভব হয়েছে ইঞ্জিনের কারনে। ইঞ্জিন আবিস্কারের ফলে সভ্যতা পেয়েছে গতি, বেড়েছে কাজের পরিধি, কমেছে কাজের সময়। আগে যে কাজটি করতে শত শত মানুষ প্রয়োজন হত সঙ্গে প্রচুর সময় লাগত, আর এখন ইঞ্জিনের মাধ্যমে একটি সুইচ টিপে দিলেই মুহূর্তেই সেই কাজটি হয়ে যাচ্ছে। ইঞ্জিন (Engine) শব্দটি এসেছে প্রাচীন ফ্রেঞ্চ “engin” এবং ল্যাটিন “ingenium” শব্দ থেকে। আমরা জানি শক্তির সৃষ্টি বা ধ্বংস নেই, এক রুপ থেকে অন্য রুপে নেয়া যায় মাত্র। যে যন্ত্রটি শক্তিকে আরো পড়ুন